শ্রদ্ধার মনে হয়েছে, এখনকার ছেলে-মেয়েরা বেশিরভাগই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে ভয় পায়। কিন্তু তাঁরা একে অপরের স্বাচ্ছ্যন্দ উপভোগ করেন। তাইজন্যেই তাঁরা বেশিরভাগ সময় লিভ-ইন করতে বেশি পছ্ন্দ করেন। শ্রদ্ধার দাবি, বর্তমান দুনিয়ায় বাবা-মায়েরাও এধরনের সম্পর্ককে মেনে নেন। কারণ, তাঁদের কাছে ছেলে-মেয়ের ভাল থাকাটাই বেশি গুরুত্বের।
ছবিতে অর্জুন কপূরের হাফ গার্লফ্রেন্ড হতে চেয়েছেন শ্রদ্ধা কপূর। তারপর কী হল? কোন দিকে এগোল ছবির চিত্রনাট্য? জানতে অপেক্ষা করতে হবে আগামী ১৯ মে পর্যন্ত। ছবির ট্রেলর মুক্তি পেয়েছে গতকাল