সিআইএনটিএএর সভাপতি অমিত বেহল সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে জানান, 'একটি ট্যালেন্ট ম্যাগাজিন সংস্থার মাধ্যমে সিআইএনটিএএ-র অ্যাকাউন্ট নম্বর চেয়ে পাঠান হৃতিক। তারপরেই সেখানে ২৫ লাখ টাকা পাঠিয়ে দেন তিনি। সিনেমার সঙ্গে যুক্ত বহু মানুষই প্রত্যেক দিনের কাজের হিসাবে উপার্জন করেন। কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বন্ধ হয়েছে সেইসব মানুষদের উপার্জনও। আমরা এই টাকা তাঁদের মধ্যে ভাগ করে দেব যাতে তাঁদের অন্তত অনাহারে দিন না কাটাতে হয়।'
এই প্রথম নয়, করোনা ত্রাণে এর আগেও সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন হৃতিক। মুম্বইয়ের বিএমসি কর্মীদের এন ৯৫ ও এফএফপি৩ মাস্ক বিতরণ করেন তিনি। এছাড়াও একটি সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হয়ে মুম্বইয়ের ১.২ লাখ দরিদ্র, শ্রমিক পরিবার ও বৃদ্ধাশ্রমে রোজ রান্না করা খাবার পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন হৃতিক।ওই সংস্থার তরফ থেকে টুইট করে ঘোষণা করা হয়, যতদিন না সমস্ত কিছু স্বাভাবিক হচ্ছে এই খাবারের ব্যবস্থা থাকবে।
টুইটটি রিটুইট করে হৃতিক লেখেন, 'কোনও দেশবাসী যেন খালি পেটে ঘুমাতে না যান এই ব্যবস্থা করার মতো শক্তি পাক ওই সংস্থা।'
https://twitter.com/iHrithik/status/1247467665632960512
করোনা ত্রাণে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন বিদ্য়া বালানও। প্রযোজক সংস্থার মাধ্যমে টাকা পাঠান তিনি। সেই সঙ্গে সবাইকে নিজেদের সাধ্যমতো সাহায্য করার জন্যেও অনুরোধ করেন তিনি।
লকডাউনের সময় ছেলেমেয়েদের কথা ভেবে হৃতিকের সঙ্গে তাঁর বাড়িতেই রয়েছেন তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী সুজান। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁরা পোস্ট করছেন ছেলেদের সঙ্গে কাটানো বিভিন্ন মুহূর্তও।