টুইটারে কঙ্গনাকে বহু সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে। অনেকে তাঁর চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলে কটাক্ষ করেছেন। কেউ কেউ বলেছেন, সস্তার প্রচার পাওয়ার জন্যই এধরনের কাজ করেছেন তিনি। এরই প্রেক্ষিতে হৃত্বিক বলেন, কারও সম্পর্কেই এ ধরণের মন্তব্য করা উচিত নয়। এই প্রবণতা বন্ধ হওয়া উচিত। এধরনের ব্যক্তিদের চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি।
উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই টুইটারে কঙ্গনাকে কটাক্ষ করে একজন লেখেন, আমি তাঁর অভিনয় পছন্দ করি, সস্তায় প্রচার পাওয়ার কৌশল নয়। আরও একজন লেখেন, কঙ্গনা প্রচার পেতেই এইসব অভিযোগ তুলছে। এরই প্রেক্ষিতে নিজের বক্তব্য জানিয়েছেন হৃত্বিক।
প্রসঙ্গত, কঙ্গনা অভিযোগ করেন, হৃত্বিক তাঁকে ব্যক্তিগত ইমেল আইডিতে মেল করতেন। তাঁদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ কথোপকথনও চলত। একটি অনুষ্ঠানে হৃত্বিককে তাঁর 'প্রাক্তন' বলেও উল্লেখ করেন তিনি এরপরই আইনি পথে হাঁটা শুরু করেন বলিউড অভিনেতা। কঙ্গনাকে আইনি নোটিশ পাঠান হৃত্বিক। তাঁর নামে এফআইআর দায়ের করেন। হৃত্বিকের দাবি, তাঁর নামে কেউ ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে কঙ্গনাকে মেল করত। তিনি ব্যক্তিগতভাবে কোনও মেলই করেননি।
কঙ্গনার আইনজীবী জানিয়েছেন, সাইবার ক্রাইম শাখার পুলিশ কঙ্গনার বাড়িতে এসে তাঁর বিবৃতি রেকর্ড করেছে। শোনা যাচ্ছিল, কঙ্গনার ল্যাপটপ ও স্মার্টফোন নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
কিন্তু এ তত্ত্ব খারিজ করে দিয়েছেন কঙ্গনার বোন রঙ্গোলি। তিনি জানান, কঙ্গনা ফোন ও ল্যাপটপ দিতে রাজি না থাকায় পুলিশ তা নেয়নি। কঙ্গনার আইনজীবীও জানিয়েছেন, কোওরকম গ্যাজেট নেয়নি পুলিশ। পুলিশকে সবরকমভাবে সাহায্য করেছেন কঙ্গনা।