কঙ্গনা ট্যুইটে লিখেছে, 'যেমন শ্রী কৃষ্ণের নারায়ণী সেনা ছিল, তেমনি পাপ্পুরও নিজস্ব একটি চম্পু সেনা রয়েছে, যারা গুজবের ভিত্তিতে লড়াই করতে জানে। এটা আমার আসল ট্যুইট। কেউ যদি প্রমাণ করতে পারে যে, আমি কৃষকদের সন্ত্রাসবাদী বলেছি, তাহলে আমি ক্ষমা চেয়ে ট্যুইটার ছেড়ে দেব। একইসঙ্গে ট্যুইটে নমস্কারের ইমোজি-ও ব্যবহার করেছেন'।
কঙ্গনা তাঁর এই ট্যুইটে তার আগের ট্যুইট রিট্যুইট করেছেন। তাঁর আগের ওই ট্যুইটে কঙ্গনা নাগরিকত্ব আইন (সিএএ)-র বিরোধীদের একহাত নিয়েছিলেন। ওই ট্যুইটে তিনি লিখেছিলেন, 'প্রধানমন্ত্রীজি, কেউ ঘুমিয়ে থাকলে তাকে জাগানো যায়। কেউ ভুল বুঝলে তাকে বোঝানো যায়। কিন্তু যে ঘুমোনোর ভান করে, না বোঝার ভাব দেখায়, তাহলে তাকে আপনার বোঝানোয় কী ফারাক পড়বে? এরা সেই আতঙ্গি, যারা সিএএ-তে একজনের নাগরিকত্ব না যাওয়া সত্ত্বেও রক্তের নদী বইয়ে দিয়েছিল'।
কঙ্গনা প্রধানমন্ত্রীর সেই ট্যুইট করে শেয়ার করেছিলেন, যেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কৃষকদের আশ্বস্ত করে বলেছিলেন যে, ন্যুনতম সহায়ক মূল্য ব্যবস্থা বহাল থাকবে। প্রধানমন্ত্রী লিখেছিলেন, 'আমি আগেও বলেছি, আবারও বলছি: এমএসপি ব্যবস্থা বহাল থাকবে। আমরা কৃষকদের সেরা করতে রয়েছে। অন্নদাতাদের সহায়তার জন্য যথাসম্ভব প্রয়াস করব এবং তাঁদের আগামী প্রজন্মের জীবন আরও বেশি সুরক্ষিত করব'।