'যুবা' ছবির শ্যুটিং-এর সময় অনেকটা সময় একসঙ্গে কাটাতেন করিনা আর বিবেক। তখন সদ্য সদ্য বিবেক ওবেরয়ের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয়েছে ঐশ্বর্য্য রাইয়ের। তখন একা থাকতেন তিনি। করিনা নাকি বারবার তাঁকে বলতেন, 'একটা ভালো মেয়ে দেখে বিয়ে করে নাও। সংসারী হয়ে যাও। আমি সেফের সঙ্গে মিলে তারপর তোমাদের রাগাবো। খুব মজা হবে।'
বিবেক পরবর্তীকালে বলেছিলেন, 'কেবল পরিবার নয়, আমায় বিয়ের কথা বারবার বলত বেবো। যখন আমরা ডিনারে যেতাম বেবো বারবার আমায় বিয়ের জন্য জোর করত।আমরা সেই নিয়ে খুব হাসাহাসিও করেছি। আমরা একসঙ্গে যা ছবিটি করেছিলাম তা বক্স অফিসে খুব সাফল্য পেয়েছিল।'
২০০৩ সালে একটি সাংবাদিক সম্মেলনে সলমনের বিরুদ্ধে মুখ খোলেন বিবেক! বলেন, সলমন নাকি তাঁকে ৪১ বার ফোন করে হুমকি দিয়েছিলেন। ঐশ্বর্য্য, রানি, দিয়া মির্জার সঙ্গে সলমনের শারীরিক সম্পর্ক ছিল বলেও অভিযোগ করেন তিনি। এর ফল ভালো হয়নি। একধিক হিট ছবির নায়ক বিবেক এই ঘটনার পর প্রায় একঘরে হয়ে গিয়েছিলেন বলিউডে। কেরিয়ারে তার পতন ছিল লক্ষ্যনীয়।