নিহারিকাকে কোনওভাবে ওই আইনজীবী চেনেন কিনা, প্রশ্ন করা হলে গৌতম গুলাটি জানান, তিনি অভিনেত্রীকে চেনেন না। কিন্তু ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬ (ধর্ষণ), ৪৯৭ এবং ৫০৯ (মহিলার সম্মানহানি) ধারায় এফআইআর দায়ারের জন্যে মহিলা কমিশনে অভিযোগ জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। এমনকি নিহারিকার সঙ্গে যখন সম্পর্কে জড়ান, তখন বিবাহিতও ছিলেন অভিনেতা। সেকথাও তিনি সহঅভিনেত্রীর কাছে লুকিয়ে যান।
তবে বইতে নিহারিকার সঙ্গে এক রাত কাটানো সম্পর্কে যেভাবে বলেছেন, সেপ্রসঙ্গে অভিনেত্রীর মত, তেমন কিছুই সে রাতে ঘটেনি। নওয়াজ বই বিক্রির জন্যে রঙ চড়িয়ে বলেছেন,দাবি নিহারিকার। তারপর নওয়াজের প্রাক্তন বান্ধবীও অভিনেতা কীভাবে মিথ্যে বলেন, সেকথা বলেছেন। সুনীতা রাজওয়ার একটি বিশাল ফেসবুক পোস্ট লিখে সকলকে বলেছেন, তাঁদের সম্পর্ক তৈরি এবং ভাঙনের কথা যেভাবে বইতে বলেছেন নওয়াজ, পুরোটাই মিথ্যে।
সূত্রের খবর, আগামী ২ নভেম্বর বইটি প্রকাশিত হওয়ার আগে, নিহারিকাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্যে ডাকতে পারে মহিলা কমিশন। তবে আপাতত নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকির সাধারণ জীবন বিভিন্ন নারীর আগমনে হয়ে উঠছে সমস্যাবহুল একটি এক্সট্রাঅর্ডিনারি লাইফ।