আইন অনুযায়ী, ডিভোর্স পিটিশন দাখিলের পর দু’পক্ষকে ৬ মাসের জন্য কাউন্সেলিংয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হয়, যাতে তাঁরা মিটমাট করার কথা ভাবেন। যদি আদালত দেখে, তাঁদের মধ্যে বোঝাপড়ার আর সম্ভাবনা নেই, তখন ডিভোর্স দিয়ে দেয় তাঁদের।
মালাইকা ও আরবাজ নিজেদের মধ্যে সম্মতিক্রমে ডিভোর্সের আবেদন করেছেন। ১৭ বছরের বিবাহিত জীবন তাঁদের, একটি ছেলেও রয়েছে। দু’জনের অশান্তির প্রথম ইঙ্গিত পাওয়া যায়, যখন মালাইকা নিজের পদবি থেকে খান বাদ দিয়ে দেন ও আরবাজের বাড়ি থেকে বেরিয়ে আলাদা থাকতে শুরু করেন। শোনা যাচ্ছিল, অভিনেতা অর্জুন কপূরের সঙ্গে মালাইকার সম্পর্কের জেরে পরিবারে অশান্তির সূত্রপাত। কিন্তু মালাইকা এই ‘গুজব’ উড়িয়ে দেন, দাবি করেন, অর্জুনের সঙ্গে তাঁর শুধু ‘বন্ধুত্বের’ সম্পর্ক রয়েছে। যৌথ বিবৃতি দিয়েও আরবাজ-মালাইকা জানিয়েছেন, তাঁদের সংসারে ভাঙনের কারণ কোনও তৃতীয় ব্যক্তি নন।