কঙ্গনা অবশ্য ঝামেলার কথা অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, গত বছর ছবির পরিচালক কৃষের নির্দেশে শেষ শট করার পর থেকে সোনুর সঙ্গে তাঁর দেখাও হয়নি। সোনু এখন সিম্বা-র শ্যুটিংয়ে ব্যস্ত। অন্য অভিনেতা অভিনেত্রীদের সুবিধেমত শ্যুটিংয়ের তারিখও দিতে পারছেন না। প্রযোজক, লেখকরা তাঁকে সব কিছু বুঝিয়ে দিয়েছেন, তবু আমার সঙ্গে দেখা করতে অস্বীকার করেছেন। মহিলা পরিচালকের সঙ্গে কাজ করবেন না বলে পরিষ্কার জানিয়েছেন তিনি।
সোনু অবশ্য জানিয়েছেন, সিম্বা-য় যে চরিত্রে তিনি কাজ করছেন, তাতে তাঁকে দাড়ি রাখতে হত। আবার মণিকর্ণিকার জন্য দাড়ি কামিয়ে ফেলার কথা। তা ছাড়া কঙ্গনাকে তিনি ছবির কয়েকটি দৃশ্য নতুন করে স্যুট করতে বলেন, তাতে তিনি রাজি হননি।
এখন সোনু যে সব দৃশ্যগুলিতে ছিলেন সেগুলির নতুন করে শ্যুটিং করতে হবে।
মণিকর্ণিকা-র আসল পরিচালক কে তা নিয়েও ধন্ধ রয়েছে। ছবির ক্ল্যাপ বোর্ডে পরিচালকের জায়গায় কঙ্গনার নাম দেখা যাচ্ছে। শোনা যাচ্ছে, পরিচালক কৃষ ছবিটি ছেড়ে দিয়েছেন।
মণিকর্ণিকা-য় তাঁতিয়া টোপির চরিত্রে রয়েছেন অতুল কুলকার্নি ও ঝলকার বাঈ অঙ্গিতা লোখান্ডে। শোনা যাচ্ছিল, আগামী প্রজাতন্ত্র দিবসে মুক্তি পাবে ছবিটি, হৃতিক রোশনের সুপার ৩০-র সঙ্গে। কিন্তু একটার পর একটা বিতর্কে পড়ে ছবির মুক্তি পিছিয়ে দেওয়া হবে বলে মনে করা হচ্ছে।