সিবিএফসির চেয়ারপার্সন প্রসূন জোশীর কাছে তাঁরা এই মর্মে অভিযোগও করেছিলেন যে, ছবির নামটি বৈষম্যমূলক, অপমানজনক এবং অমানবিক। কারণ ‘মেন্টাল’ শব্দটির প্রয়োগ মনোরোগীদের পক্ষে মর্যাদা হানিকর। ইন্ডিয়ান সাইকিয়াট্রিক সোসাইটি ছাড়াও বিষয়টি নিয়ে আপত্তি তুলেছিল দীপিকা পাড়ুকোনের মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষা সংক্রান্ত সংস্থাও।
ছবির পরিচালক প্রকাশ কভেলামোডি এরপর সিদ্ধান্ত নেন ছবির নাম পরিবর্তনের। বালাজি টেলিফিল্মসের মুখপাত্র সম্প্রতি জানিয়েছেন, ‘মেন্টাল হ্যায় কেয়া’ ছবির নাম বদলে রাখা হচ্ছে, ‘জাজমেন্টাল হ্যায় কেয়া’। এই নামটিকে ছাড়পত্র দিয়েছে সেন্সর বোর্ডও।
একটি সাক্ষাৎকারে ছবির অভিনেত্রী কঙ্গনা জানান, ‘ছবির নামে একটি ছোট্ট পরিবর্তন করা হয়েছে। আগের নামটার মধ্যে কোথাও একটা রুক্ষতা ছিল। পরিবর্তিত নামটি বেশ যথাযথ হয়েছে। ছবিটি মুক্তির জন্য আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।’
ছবির প্রযোজক একতা কপূর এর আগেই জানিয়েছেন, ছবির নামে কাউকে আঘাত করার কোনও উদ্দেশ্য নেই। যদি তা হয় তা একান্তই অনিচ্ছাকৃত।
নাম বিতর্ক সামলে আপাতত মুক্তির অপেক্ষায়‘জাজমেন্টাল হ্যায় কেয়া’। সব ঠিক থাকলে আগামী ২৬ শে জুলাই রুপোলি পর্দায় আসতে চলেছে 'জাজমেন্টাল হ্যায় কেয়া'।