মিলিন্দ এর আগে একাধিকবার বলেছেন যে তিনি আবদ্ধ জিমে ব্যায়াম করতে একেবারেই ভালোবাসেন না। বরং একটা ছোট্ট ঝোপঝাড়ের জঙ্গলের মধ্যে নিজের মতো করে শরীচর্চা করা তাঁর ভালো লাগে। কেমনভাবে সেটা করা যেতে পারে তা নিয়ে তিনি একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টও দিয়েছেন। বাথিং এক্সারসাইজ, ওয়ার্কিং আউট উইথ মেলন ইত্যাদি পদ্ধতির ধারণা দিয়েছেন তিনি। মিলিন্দের বক্তব্য, এক্সারসাইজ যেন বোঝা না হয়ে দাঁড়ায়। শরীরচর্চার মধ্য দিয়ে মনের আনন্দকে খুঁজে নিতেই হবে। তবেই তা শরীরে লাগবে।
মডেল অভিনেতা জানাচ্ছেন, তিনি প্রত্যেক দিন এক সেট করে পুল-আপ করবেনই। একথা অবশ্য আগেও বার বারই তিনি বলেছেন। কয়েক মিনিট খানেক পুল-আপ পর্বের পর তিনি হ্যান্ড স্ট্যান্ড টেকনিকে চলে যান। এভাবে শরীর চর্চা হয় তিন চার মিনি্ট। পুশ-আপ-ও খুব জরুরি বলে মনে করেন মিলিন্দ। তাতেও দেন মিনিট পাঁচেক। এ রকমই টুকরো টুকরো কিছু শারীরিক কসরতে তিনি ব্যয় করেন বড়জোর আধঘন্টা। এমন নয় যে তিনি সারা দিন ধরে ঘাম ঝরিয়ে চলেছেন।
জঙ্গল পরিবেশের এক বাগানে তিনি কেমন করে ওয়ার্ক-আউট করছেন সেই ছবি পোস্ট করেছেন মিলিন্দ। দেখা গিয়েছে একটি পোল থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় তিনি এক্সারসাইজ করছেন। ধীরে ধীরে পা দুটিকে তিনি কোমরের সমান্তরালে নিয়ে আসছেন। কে বলবে তাঁর বয়স ৫৪ বছর।