শুক্রবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয় সুশান্তের সায়াকিয়াট্রিস্টকে। রেকর্ড করা হয়তাঁর বয়ান। সূত্রের খবর, দীর্ঘক্ষণ ধরে সুশান্তের মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে পুলিশ। ইদানীং কেমন মানসিক অবস্থা ছিল অভিনেতার? সমস্যা কতটা গুরুতর? কী পদ্ধতিতে চলছিল চিকিৎসা? ইত্যাদি নানা প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করে পুলিশ। তবে তিনি উত্তরে কী বলেছেন তা জানা যায়নি।
এছাড়াও পুলিশ কথা বলে বলিউডের প্রথম সারির ট্যালেন্ট ম্যানেজার রেশমা শেট্টির সঙ্গেও। বলিউডের ট্যালেন্ট ম্যানেজমেন্ট সংস্থা ম্যাট্রিক্সের কর্ণধার রেশমা শেট্টিকে প্রায় ৫ ঘন্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
সূত্রের খবর, সুশান্ত-ঘনিষ্ঠ অনেকেই নাকি দাবি করেছেন, প্রয়াত অভিনেতার মনো হত, তাঁকে কেউ বা কারা টার্গেট করেছে। তাঁর কেরিয়ারের ক্ষতি করতে চায়।
সুশান্তের মৃত্যু আত্মহত্যা না খুন, নাকি কারও প্ররোচনায় আত্মহত্যা, তা নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি। কিন্তু তেমন সম্ভাবনাকে উড়িয়ে মহারাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল দেশমুখ এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, এই মামলার নিষ্পত্তির জন্য মুম্বই পুলিশ যথেষ্ট যোগ্য। সিবিআই তদন্তের প্রয়োজন দেখছি না।