কঙ্গনা তাঁর ট্যুইটে লিখেছেন, ‘আমরা মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা নিয়ে যে সিনেমা তৈরি করেছিলাম, তাকে অবসাদের দোকান চালক লোকজন আদালতে টেনে নিয়ে গিয়েছিল। সংবাদমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞার পর মার্কেটিং সংক্রান্ত জটিলতার কারণে রিলিজের আগেই সিনেমার নাম বদলে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এটি খুবই ভালো সিনেমা, আজ দেখুন’।
কঙ্গনা এর সঙ্গে হ্যাশট্যাগ ওয়ার্ল্ড মেন্টাল হেল্থ ও লিখেছেন।
আসলে দীপিকা ‘দ্য লাইভ লাভ লাফ ফাউন্ডেশন’ নামে একটি এনজিও পরিচালনা করেন। বলা হয় যে, এই এনজিও কঙ্গনার সিনেমার নাম নিয়ে আপত্তি তুলেছিল। এরসঙ্গে ইন্ডিয়ান সাইকিয়াট্রিক সোস্যাইটির চিকিৎসকরা সিনেমার নামকরণ নিয়ে আপত্তি জানিয়ে সেন্সর বোর্ডের সভাপতি প্রসূন জোশীর কাছে অভিযোগ করেছিলেন। অভিযোগে সোস্যাইটি জানতে চেয়েছিল যে, এই সিনেমা মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যাকে কীভাবে তুলে ধরা হবে।
মানসিক অসুস্থতা সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞদের সমালোচনার পর নির্মাতারা সিনেমার নাম বদলের সিদ্ধান্ত নেন। সংবাদমাধ্যমে এক বিবৃতিতে বালাজী টেলিফিল্মের মুখপাত্র বলেছিলেন, মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়ে সংবেদনশীলতা ও কারুর ভাবাবেগে যাতে কোনও আঘাত না পড়ে, সে কথা মাথায় রেখে সিনেমার নাম বদলে ‘জাজমেন্টাল হ্যায় ক্যায়া’ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
কঙ্গনা ও রাজকুমার-দুজনেই এই থ্রিলার সিনেমায় দারুণ অভিনয় করেছিলেন।
কিছুদিন আগেই দীপিকা ডিপ্রেশন নিয়ে একটি পোস্ট করেছিলেন। এর জবাবে কঙ্গনা সরাসরি দীপিকাকে নিশানা করেছিলেন।