গাড়িতে রক্ত দেখতে পেয়ে নীতিনের পরিবারের লোকজন পুলিশে খবর দেন। ঘটনাস্থলে এসে চার পাতার দুটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করেছে পুলিশ।
জানা গেছে, দুটি নোটেই নীতিন আত্মহত্যার জন্য তাঁর স্ত্রী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনকে দায়ী করেছেন। অভিযোগ করেছেন, মিথ্যে মামলায় তাঁকে ফাঁসিয়ে দিয়েছে তারা, ছেলের সঙ্গেও দেখা করতে দিচ্ছে না। আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে তাঁর শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে পুলিশ।
পুলিশ জানতে পেরেছে, যে পিস্তল দিয়ে গুলি চালিয়ে নীতিন আত্মহত্যা করেন, সেটি তাঁর ছিল না। পিস্তলটি কার, তা জানার চেষ্টা চলছে। তাঁর ফোন ফরেনসিক তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।