তবে ইন্ডাস্ট্রিতে কাস্টিং কাউচের অস্তিত্ব আছে কিনা, সেপ্রসঙ্গে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ভাইজান বলেন, এখনও পর্যন্ত এবিষয়ে কেউ নিশ্চিত করে কখনও কিছু বলেননি। তিনি দীর্ঘদিন এখানে কাটিয়ে ফেলেছেন। তাঁর বাবা সেলিম খান আরও বেশিদিন কাটিয়ে ফেলেছেন এই ইন্ডাস্ট্রিতে।আজ পর্যন্ত তাঁরা কখনও কাউকে এবিষয়ে সরাসরি মুখ খুলতে শোনেননি। তবে কেউ সুন্দর হলে পুরুষ-নারী নির্বিশেষে তাঁর সঙ্গে অনেকেই ফ্লার্ট করেন, কিন্তু হেনস্থার সঙ্গে তার কোনও যোগ নেই। সেটা সম্পূর্ণ অন্য বিষয়। তবে কোনও পুরুষ বা মহিলা যদি তাঁর কাছে এসে কাস্টিং কাউচের বিষয় সরাসরি অভিযোগ জানান, তাহলে তিনি অবিলম্বে সেবিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন বলেও মন্তব্য করেন সলমন।
সম্প্রতি হলিউডে হার্ভে ওয়েনস্টেইন নিজের পদ খাটিয়ে যেভাবে বহু মহিলাকে যৌন হেনস্থা করেছেন, সেই নিয়ে সরব হয় গোটা ইন্ডাস্ট্রি। একইভাবে বলিউডেও যৌন হেনস্থার অস্তিত্ব নিয়ে মুখ খুলেছেন বহু অভিনেতা-অভিনেত্রী। সলমনকে তাঁর জীবন, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা নিয়ে বলতে বলা হলে তিনি বলেন, তাঁর জীবন খুবই একঘেয়ে। প্রসঙ্গত, সংবাদমাধ্যম সেটাকে ইন্টারেস্টিং বানিয়েছে। তিনি টানা ২৪ ঘণ্টা কাজ করেন, সপ্তাহে সাতদিন কাজ করেন। ১৯৮৮ সালে তাঁর কর্মজীবন শুরু ইন্ডাস্ট্রিতে। বর্তমানে তিনি ব্যস্ত টাইগার জিন্দা হ্যায় ছবি নিয়ে। এখনও এক কামরার ঘরেই দিন কাটান সলমন। এই একঘেয়ে জীবনে আছে প্রচুর চাপও, জানিয়েছেন সলমন।