প্রসঙ্গত, বারবার সোশ্যাল মিডিয়ায় বিদ্রুপের শিকার হতে হয়েছে তাঁকে। ঠোঁটের সার্জারি নিয়ে কটাক্ষ করা হয়েছে। বিরাট কোহলির সঙ্গে সম্পর্কের সময়ও বিদ্রুপের ঝড় ওঠে। মেলবোর্নে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপে সেমি ফাইনালে কোহলির পাশে তাঁর থাকা নিয়েও আক্রমণ করা হয় তাঁকে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বারবার তাঁকে নিয়ে যে কটাক্ষ, এই নিয়েই প্রশ্ন করা হয় তাঁকে। জবাবে অনুষ্কা বলেন, কোনও মেয়ে সফল হলে তা সমাজ ভালোভাবে নিতে পারে না। এর আগেও আমায় বহুবার আক্রমণ করা হয়েছে। কিন্তু এসব কিছুই আর আমার ওপর প্রভাব ফেলে না। তাঁর মনে হয়, মেয়েরা নরম সরম বলে তাঁদের আক্রমণ করাও বেশ সহজ।
অনুষ্কা আরও বলেন, অনেকেই এইসব মন্তব্য করে নিজেদের বুদ্ধিমান ভাবে। নিজেরাও সন্তুষ্ট হয়। কিন্তু আমার মনে হয়, এর প্রভাব তাদেরই সামাজিক চিন্তাভাবনা, ব্যক্তিত্বের ওপর পড়ে। তিনি মনে করেন এসবে না জড়ানো বা এ সব নিয়ে উত্তর না দেওয়াই সবথেকে বুদ্ধিমানের কাজ। কেউ পাল্টা উত্তর না পেলে আর তর্জা চালিয়ে যেতে পারবে না। সেক্ষেত্রে আক্রমণকারীকে জবাব না দেওয়াটাই উচিত বলে তিনি মনে করেন।