মুম্বই: ৮ তারিখ তাঁর বিয়ে। তার আগে সোনম কপূর জানালেন, তাঁর ভাবী স্বামী আনন্দ আহুজা তাঁর ওপর একটি শর্ত চাপিয়েছেন। তা হল, ঘুমনোর সময় ফোন নিয়ে নাড়াচাড়া চলবে না।


সোনম এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, আনন্দের শর্ত হল, ঘুমের আগে মোবাইল ফোন অবশ্যই বাথরুমে চার্জে বসাতে হবে বা হলে বা অন্য কোনও ঘরে। ৪ বছর ধরে আনন্দের সঙ্গে প্রেম করলেও তাঁর কথা এতদিন প্রকাশ্যে জানাননি কেন? সোনম বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি জানাতেই পারতেন সব কথা। তাঁর জীবনে আনন্দের অস্তিত্ব নেই বলা তো তাঁকে অপমানের সামিল। কিন্তু একই সঙ্গে এটাও সত্যি, প্রেমের কথা সর্বসমক্ষে জানালে বহু মানুষ তা ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করতে পারতেন। তাই তিনি এ নিয়ে কিছু বলেননি, তেমনই গোপনও করেননি।

এদিকে বিয়ে উপলক্ষ্যে উপহারে উপহারে ভরে যাচ্ছেন সোনম। সে সব ছবি নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করছেন তিনি।

এর মধ্যে প্রয়াত শ্রীদেবী ও সোনমের জ্যাঠা বনি কপূরের দুই মেয়ে জাহ্নবী ও খুশি মণীশ মালহোত্রার মুম্বইয়ের দোকানে গিয়ে বিয়েতে পরার জামাকাপড় কেনাকাটা করেছেন। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন বনির প্রথম পক্ষের মেয়ে অংশুলা কপূরও।