তারপর সুস্মিতা আরও বলেন, এই আর্ট তাঁকে সেরে উঠতে সাহায্য করে। মনের শক্তি যায়। এই মার্শাল আর্ট ফর্ম তাঁকে শিখিয়েছে, NO ONE KNOWS YOUR BODY BETTER THAN YOU, LISTEN TO IT. আপনার শরীরকে আপনার থেকে ভাল কেউ চেনে না। তার কথা শুনুন। #ShantiShantiShanti #DuggaDugga ভিডিওতে দেখুন, 'লড়াই করার শক্তিটুকুও নেই', এমন অবস্থা থেকে কী করে বেরোলেন সুস্মিতা
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ | 18 May 2020 02:31 PM (IST)
মনে হত, আর লড়াই করার শক্তিটুকু অবশিষ্ট নেই তাঁর মধ্যে। শরীর ক্লান্ত। মনে অবসাদ আর অবসাদ।
মুম্বই: কখনও বয়সে ছোট বয়ফ্রেন্ডের বাহুডোরে, কখনও সন্তানদের সঙ্গে প্রাণখোলা আনন্দে - প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতা সেনের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট যেন ঝকঝকে রোদ্দুর! কিন্তু তার নীচেই যে এত ছায়া কে জানত? সম্প্রতি এক ভিডিও বার্তায় সুস্মিতা বললেন....সে একটা ভয়ঙ্কর সময় ছিল। অ্যাডিসন ডিসিজে ভুগতেন বিশ্বজয়ী বঙ্গতনয়া। সেই সময় কতটা ভেঙে পড়েছিলেন তিনি মানসিকভাবে, বললেন তিনি। নানচাকুই তাকে দিয়েছে নতুন জীবন। কী নেই নানচাকু? এটি মার্শাল আর্টের একধরনের অস্ত্র। দুটি স্টিক। জোড়া একটি চেন বা দড়ি দিয়ে। ইউটিউবে একটি ভিডিওতে সুস্মিতাকে দেখা যায় তাঁর ট্রেনারের সঙ্গে নানচাকু অনুশীলন করতে। সেখানেই সুস্মিতা বলেন অ্যাডিসন, অটো ইমিউন ডিসিজে ভুগতেন তিনি। তিনি বলেন, সময়টা সেপ্টেম্বর, ২০১৪। অ্যাডিসনে আক্রান্ত তখন তিনি। মনে হত, আর লড়াই করার শক্তিটুকু অবশিষ্ট নেই তাঁর মধ্যে। শরীর ক্লান্ত। মনে অবসাদ আর অবসাদ। চোখের নীচে কালি। টানা ৪ বছর স্টেরয়েড সাবস্টিটিউট শরীরে নিয়েছেন। সাইড এফেক্টের সঙ্গে লড়ে গেছেন ভাঙা মন নিয়েই। তারপরই তিনি মনে করেন, আর নয়, যথেষ্ট হয়েছে। ধরেন নানচাকু প্র্যাকটিশ।