কলকাতা: ললিত কুমার মোদি (Lalit Kumar Modi) আর সুস্মিতা সেন (Sushmita Sen) কি বিবাহিত? ট্যুইটারে একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করে নিজের জীবনের নতুন শুরুর কথা ঘোষণা করলেন ললিত মোদি নিজেই। আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় ললিত মোদি লেখেন, 'মলদ্বীপ ভ্রমণের পরে সদ্য লন্ডনে ফিরলাম। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটালাম আর হ্যাঁ, আমার স্ত্রী সুস্মিতা সেনের কথা তো আলাদা করে বলতেই হবে। আমার জীবনের নতুন শুরু হল।' ১৫ বছর পুরনো মানুষ পাচারের মামলায় ২ বছরের জন্য জেল হেফাজতের সাজা পাঞ্জাবি গায়ক দলের মেহন্দির (Daler Mehndi)। আজ পাতিয়ালা কোর্ট (Patiala Court) জেল হেফাজতের মর্মেই শুনানি করে পাঞ্জাবি গায়কের। ২০০৩ সালে মেহেন্দির বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়েছিল। দিনভর আজ বিনোদন জগতে নজর কাড়ল কোন কোন খবর? দেখে নিন বিনোদনের সারাদিন
২ বছরের জন্য জেল হেফাজত দলের মেহন্দির
১৫ বছর পুরনো মানুষ পাচারের মামলায় ২ বছরের জন্য জেল হেফাজতের সাজা পাঞ্জাবি গায়ক দলের মেহন্দির (Daler Mehndi)। আজ পাতিয়ালা কোর্ট (Patiala Court) জেল হেফাজতের মর্মেই শুনানি করে পাঞ্জাবি গায়কের। ২০০৩ সালে মেহেন্দির বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়েছিল। আজকে আদালতের রায় অনুযায়ী, ২ বছরের জন্য জেল খাটতে হবে দলের মেহন্দিকে। নিম্ন আদালতের রায় খারিজ করার জন্য আদালতে আর্জি জানিয়েছিলেন দলের। কিন্তু সেই আবেদন আজ খারিজ করে দিল পাতিয়ালা কোর্ট।
বহিষ্কৃত ক্রিকেট কর্তার সঙ্গে প্রেম করছেন সুস্মিতা সেন!
ললিত কুমার মোদি (Lalit Kumar Modi) আর সুস্মিতা সেন (Sushmita Sen) কি বিবাহিত? ট্যুইটারে একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করে নিজের জীবনের নতুন শুরুর কথা ঘোষণা করলেন ললিত মোদি নিজেই। আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় ললিত মোদি লেখেন, 'মলদ্বীপ ভ্রমণের পরে সদ্য লন্ডনে ফিরলাম। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটালাম আর হ্যাঁ, আমার স্ত্রী সুস্মিতা সেনের কথা তো আলাদা করে বলতেই হবে। আমার জীবনের নতুন শুরু হল।' প্রথম ট্যুইটে সুস্মিতাকে 'স্ত্রী' বলে উল্লেখ করলেও পরের ট্যুইটেই বিষয়টি পরিস্কার করে দেন ললিত মোদি। ফের তিনটি ছবি দিয়ে তিনি লেখেন, 'একটা কথা স্পষ্ট করে দিতে চাই, আমরা কেবল একে অপরের সঙ্গে ডেট করছি। বিয়ে করিনি। তবে আশা রাখি একদিন বিয়েও হবে।'
আরও পড়ুন:Ankita-Vicky: একসঙ্গে থাকার ৬ মাস, অঙ্কিতার লেখা জুড়ে কেবল ভিকির পরিবারের কথাই!
সঞ্জয় লীলা বনশালীর হাত ধরে বড়পর্দায় ফিরছেন মুমতাজ?
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) পোস্ট হওয়া একটি ছবি ঝড় তুলেছে। এক ছবিতে মুমতাজ (Mumtaz), মণিষা কৈরালার (Manisha Koirala) সঙ্গে সঞ্জয় লীলা বনশালী (Sanjay Leela Bhansali)। তাহলে কি বড়পর্দায় ফিরতে চলেছেন প্রবীণ অভিনেত্রী মুমতাজ? অনুরাগীদের মধ্যে জল্পনার শেষ নেই। নেটফ্লিক্সে মুক্তি পাবে সঞ্জয় লীলা বনশালীর 'হিরামান্ডি' (Heeramandi)। সেখানে দেখা যাবে মণিষা কৈরালাকে। এবার ছবির নির্মাতারা ঘোষণা করলেন যে মুমতাজও এই প্রজেক্টের অংশ হতে চলেছেন। এদিন মণিষা কৈরালা একটি ছবি শেয়ার করেছেন। যেখানে মুমতাজ, সঞ্জয় ও মণিষাকে পোজ দিতে দেখা যায়। অভিনেত্রী ক্যাপশনে লেখেন, 'কিংবদন্তিদের সাহচর্যে... এরকম দুর্ধর্ষ সৃজনশীল মানুষদের সঙ্গে থাকতে আমি ভীষণ ভীষণ ভীষণ ভালবাসি... আমার মুখই সব কথা বলে দিচ্ছে।'
প্রকাশ্যে 'গুড লাক জেরি'র ট্রেলার
ফের একার কাঁধে গোটা ছবির দায়িত্ব। তিনি জাহ্নবী কপূর (Janhvi Kapoor)। প্রকাশ্যে এল 'গুড লাক জেরি' ছবির ট্রেলার (Good Luck Jerry)। গোটা ট্রেলার জুড়ে রাজত্ব করে গেলেন একা জাহ্নবীই। কোথাও তিনি গোবেচারা জেরি, কোথাও তিনি অসহায় মেয়ে, আর কোথাও দুঃসাহসী ড্রাগ ডিলার। অসুস্থ মা। নিম্নবিত্ত পরিবারের বড় সন্তান জাহ্নবী কপূর ওরফে জেরি। মায়ের চিকিৎসার খরচ জোগাতে নেমে পড়েন দুঃসাহসিক কাজে। ধীরে ধীরে সেই পেশাই বদলে যায় নেশায়। তারপর? কীভাবে জেরির চরিত্রের উত্তরণ ঘটবে তা দেখা এখন সময়ের অপেক্ষা কেবল। এদিন ছবির ট্রেলার নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে অভিনেত্রী লেখেন, 'অবশেষে! জেরির সঙ্গে আলাপ করুন। আর মনে রাখবেন - আমাকে যেরকম দেখতে, সেরকম আমি নই।'
শাহরুখের 'ডাঙ্কি' ছবি থেকে সরলেন সিনেমাটোগ্রাফার অমিত রায়
ঘোষণার পর থেকেই শিরোনামে স্থান পেয়েছে শাহরুখ খান (Shah Rukh Khan) ও তাপসী পান্নু (Taapsee Pannu) অভিনীত 'ডাঙ্কি' (Dunki)। বহু প্রতীক্ষার পর প্রথমবার পরিচালক রাজকুমার হিরানির ছবিতে অভিনয় করবেন কিং খান। ছবির প্রথম দফার শ্যুটিং শিডিউলও ব়্যাপ আপ হয়ে গেছে। কিন্তু এরই মাঝে শোনা যাচ্ছে অন্য খবর। ছবির ডিওপি অর্থাৎ মুখ্য় চিত্রগ্রাহক অমিত রায় সরে এসেছেন এই কাজ থেকে। কারণ ক্রিয়েটিভ ডিফারেন্স বা সৃজনশীল মতপার্থক্য। সাম্প্রতিক সূত্র মারফত খবর, ডিওপি অমিত রায় 'ডাঙ্কি'র কাজ ছেড়েছেন কারণ পরিচালক রাজকুমার হিরানির সঙ্গে তাঁর মত পার্থক্য হচ্ছে। এই ব্যাপারে এক সাক্ষাৎকারে অমিত রায় বলেন, 'হ্যাঁ, আমি 'ডাঙ্কি' করছি না আর। ১৮-১৯ দিন ছবির শ্যুটিং করেছি, তারপর ছেড়েছি। রাজু হিরানির সঙ্গে আমার কিছু জিনিসে মত পার্থক্য হচ্ছে। একই দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা ছবিটাকে দেখতে পারছি না। তবে আমি জানাতে চাই যে বিচ্ছেদটি খুব বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল। আমরা দুজনে একসঙ্গে বসি এবং তারপর আমি কাজটা ছাড়ি। সত্যি বলতে, আমি গোটা ব্যাপারটা সংঘর্ষের পর্যায়ে যাক চাইনি।' গোটা বিষয়টিকেই অমিত রায় 'দুর্ভাগ্যজনক' বলেই জানিয়েছেন। তিনি বলেন যে পরিচালককে তিনি অত্যন্ত শ্রদ্ধা করেন। কিছু বিজ্ঞাপনের কাজ ছাড়াও 'সঞ্জু' ছবির বিখ্যাত গান 'বাবা বোলতা হ্যায়'-তে একসঙ্গে কাজ করেন তাঁরা। তবে অমিত রায়ের শ্যুট করা দৃশ্য যে ছবিতে থাকবে তাও তিনি জানান।