কলকাতা: সম্প্রতি এক বছর পূর্ণ করল জনপ্রিয় ধারাবাহিক 'টুম্পা অটোওয়ালি' (Tumpa Autowali)। অন্যদিকে ব্যবসায়িক চুক্তি হাতছাড়া হল তরুণজ্যোতির। কোন দিকে মোড় নেবে 'রাঙা বউ' (Ranga Bou) ধারাবাহিকের গল্প। গোটা সপ্তাহে ছোটপর্দার কোন গল্পে আসতে চলেছে কী কী ট্যুইস্ট? দেখে নেওয়া যাক টেলি মশালা (Telly Mashala)। 


'টুম্পা অটোওয়ালি' (Tumpa Autowali)


সম্প্রতি এক বছর পূর্ণ করল কালার্স বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক 'টুম্পা অটোওয়ালি'। এবার ধারাবাহিকের গল্পে আসবে নয়া মোড়। নাটকীয় মোড় নেবে এই ধারাবাহিক। অর্ক মৃত্যু নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়বে টুম্পা। সকলেই একে একে অর্কর মৃত্যুর জন্য টুম্পাকে দায়ী করতে শুরু করে। এমনকী আবিরও তার দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। 


'রাঙা বউ' (Ranga bou)


তপনজ্যোতির জন্য ব্যবসার একটি ভাল চুক্তি হাতছাড়া হয়ে যায় তরুণজ্যোতির। অন্যদিকে তার ক্ষতিপূরণ দুই দিনের মধ্যে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় পাখি। সকলেই তার এই প্রতিশ্রুতিতে অবাক হয়ে যায়।





'গৌরী এল' (Gouri Elo)


মৃত্যুঞ্জয় বাবার রহস্য উন্মোচন করতে বদ্ধপরিকর গৌরী। মৃত্যুঞ্জয় ওরফে ঈশানকে অনুসরণ করে ঝড়ের মাঝে সে পৌঁছে যায় এক নির্জন এলাকায়। অন্যদিকে শৈল মায়ের এক অনুচর দেখে ফেলে যে মৃত্যুঞ্জয়ের পিছন পিছন সন্তান কোলে বেরিয়েছে গৌরী। সঙ্গে সঙ্গে শৈল মাও সেই অনুচরকে পাঠায় গৌরী-মৃত্যুঞ্জয়কে অনুসরণ করে তাদের ছবি তুলতে। অবশেষে গৌরীর জেদের কাছে হার মানে ঈশান। সে স্বীকার করতে বাধ্য হয় যে মৃত্যুঞ্জয় নয় সে ঈশান। অন্যদিকে শৈল মায়ের চক্রান্ত থেকে কীভাবে বাঁচল ঈশান? কীভাবে এবং কেন নাস্তিক ঈশান হয়ে উঠল যোগী মৃত্যুঞ্জয়?


'খেলনাবাড়ি' (Khelnabari)


মিতুল ও ইন্দ্রর বিরুদ্ধে শিবাকে উস্কানি দিতে রণ ফন্দি আঁটে। সে শিবাদের বস্তি ভাঙতে নকল পুলিশ ও গুণ্ডাদের পাঠায়। মিতুল খবর পায় রজনীর থেকে। পৌঁছে যায় সে ঘটনাস্থলে। এরপর শিবার মাধ্যমে মিতুল ও ইন্দ্রর সামনে আসবে কোন সত্যি?


আরও পড়ুন: Healthy Foods: ডেঙ্গি পরবর্তী পর্যায়ে দ্রুত সুস্থ হওয়ার জন্য মেনুতে কোন কোন খাবার অবশ্যই রাখবেন?


'নিম ফুলের মধু' (Neem Phooler Madhu)


জামাইষষ্ঠীর প্রসঙ্গ উঠতেই অখিলেশ-সহ পরিবারের বাকিদের মনে পড়ে জৈষ্ঠ্য মাসের কথা। ৪ জৈষ্ঠ্য অর্থাৎ আজকের দিন বিশেষ, যার সঙ্গে দেবনারায়ণ দত্তর লুকিয়ে রাখা গুপ্তধনের যোগ আছে। পর্ণা এই প্রথম ৬৫ বছর আগের সোনার গণেশের কথা জানতে পারে। কিন্তু সেটা কোথায় আছে, কেউ জানে না। নথিপত্রে কেবল একটি ধাঁধার উল্লেখ রয়েছে। সোনার গুপ্তধন পাওয়ার স্বপ্নে চকচক করে ওঠে দত্ত পরিবারের লোভী চোখগুলো। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই গুপ্তধন উদ্ধার সম্ভব হবে? তারা কি সেই গুপ্তধন হাতে পাবে? নাকি অন্য কোনও দাবিদার এসে হাজির হবে দত্ত বাড়ির দরজায়?