কলকাতা: সদ্য বাবা হয়েছেন অভিনেতা বিক্রান্ত ম্যাসি (Vikrant Massi), মা হয়েছেন শীতল ঠাকুর (Shital Thakur)। জন্মের ২ সপ্তাহ পরে পুত্রসন্তানের ছবি প্রকাশ্যে আনলেন বলিউড অভিনেতা। প্রকাশ্যে আনলেন একরত্তির নামও। অন্যদিকে জন্মদিন মানেই যেন কেক, বন্ধু-প্রিয়জনদের নিয়ে পার্টি আর জমকালো আয়োজন। কিন্তু, তিনি তো ছোটপর্দার 'মিঠাই' (Mithaai)। ধারাবাহিকে তাঁর চরিত্র ছিল কৃষ্ণভক্ত। ব্যক্তিগত জীবনেও যেন তাঁর মধ্যে বেঁচে রয়েছে 'মিঠাই'। আর তাই... জন্মদিনে তিনি পাড়ি দিলেন বৃন্দাবন। কেক নয়, প্রসাদ খেয়েই পালন করলেন জন্মদিন। রবিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় নজর কাড়ল কোন কোন পোস্ট? দেখে নেওয়া যাক এক নজরে
শহর থেকে দূরে সৌমিতৃষা, কৃষ্ণদর্শন-প্রসাদে পালন জন্মদিন
জন্মদিন মানেই যেন কেক, বন্ধু-প্রিয়জনদের নিয়ে পার্টি আর জমকালো আয়োজন। কিন্তু, তিনি তো ছোটপর্দার 'মিঠাই' (Mithaai)। ধারাবাহিকে তাঁর চরিত্র ছিল কৃষ্ণভক্ত। ব্যক্তিগত জীবনেও যেন তাঁর মধ্যে বেঁচে রয়েছে 'মিঠাই'। আর তাই... জন্মদিনে তিনি পাড়ি দিলেন বৃন্দাবন। কেক নয়, প্রসাদ খেয়েই পালন করলেন জন্মদিন। সৌমিতৃষা কুণ্ডু (Soumitrisha Kundoo)। ইতিমধ্যেই তিনি নিজের জায়গা তৈরি করে নিয়েছেন টলিউডে। ছোটপর্দায় চূড়ান্ত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন, কাজ করেছেন বড়পর্দাতেও। তাও আবার দেব (Dev) -এর বিপরীতে। বক্সঅফিসে সাফল্য পেয়েছে 'প্রধান' (Pradhaan) ছবিটি। আগামীতেও একাধিক ছবিতে কাজ করার কথা রয়েছে সৌমিতৃষার। ব্যস্ততা পেরিয়ে আপাতত পাড়ি দিয়েছেন বৃন্দাবন। বাবা-মায়ের সঙ্গে। একাধিক সাক্ষাৎকারে সৌমিতৃষা জানিয়েছেন, তিনি বাবা-মায়ের সঙ্গে সময় কাটাতে ভালবাসেন। বাবা-মাই তাঁর অন্যতম সঙ্গী। অবসরে বাবা-মায়ের সঙ্গে বসে কফি খাওয়া, টিভি দেখা বা আড্ডা তাঁর ভীষণ প্রিয়। আর সেই দুই প্রিয় সঙ্গীকে নিয়েই সৌমিতৃষা বৃন্দাবনে গিয়েছেন। বিখ্যাত বাঁকে-বিহারী মন্দিরে দর্শন করেছেন, প্রসাদ খেয়েই পালন করেছেন জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি শেয়ার করে নিয়েছেন সেই সব ছবিও। ক্যাপশানে সৌমিতৃষা লিখেছেন, 'জন্মদিনে মাঘীপূর্নিমায় ব্রজভূমিতে , বাঁকে বিহারীজীর কাছে, ইস্কন মন্দিরে ,বৃন্দাবনের প্রেম গলিতে।'
বদলে গেল জীবন, 'বরদান' পেলেন বিক্রান্ত-শীতল
সদ্য বাবা হয়েছেন অভিনেতা বিক্রান্ত ম্যাসি (Vikrant Massi), মা হয়েছেন শীতল ঠাকুর (Shital Thakur)। জন্মের ২ সপ্তাহ পরে পুত্রসন্তানের ছবি প্রকাশ্যে আনলেন বলিউড অভিনেতা। প্রকাশ্যে আনলেন একরত্তির নামও। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিক্রান্ত ২টি ছবি শেয়ার করে নিয়েছেন। একটি, তাঁর ও শীতলের কোলে একরত্তি আর স্ত্রী ও পুত্রকে আগলে রয়েছেন বিক্রান্ত। আর শান্তিতে ঘুমাচ্ছে একরত্তি। দুজনেই তাকিয়ে রয়েছেন একরত্তির দিকে। পরের ছবিতে তিনি প্রকাশ্যে এনেছেন ছেলের নাম। একটি ছোট্ট পুতুল হাতি একটি বাস্কেটে বসে উড়তে একটি বেলুনে, আর সেই বেলুনে লেখা রয়েছে খুদের নাম, বরদান (Vardaan)। 'বরদান' শব্দের অর্থ আশীর্বাদ দান বা ঈশ্বরের আশীর্বাদ। বিক্রান্ত আর শীতলের জীবনে যে সত্যিই আশীর্বাদ হয়ে এসেছে এই খুদে, সেই কথাই যেন ফুটে উঠেছে খুদের নামকরণে। দুসপ্তাহ আগে নিজেদের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে একটি সুন্দর কার্ড পোস্ট করে বিক্রান্ত এবং শীতল লিখেছিলেন, 'আজ আমরা দুই থেকে এক হয়ে গিয়েছি। কোল আলো করে এসেছে আমাদের ছেলে। আনন্দ আর ভালবাসার বন্যায় ভাসছি আমরা। আমরা আপ্লুত'। এই কার্ডে এদিনের তারিখটা অর্থাৎ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ উল্লেখ করে দেন বিক্রান্ত ম্যাসি (Vikrant Massey) এবং শীতল ঠাকুর। সমাজমাধ্যমে এই পোস্ট দেখে অনেকেই শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন দম্পতিকে। ভালবাসায় ভরিয়ে দিয়েছিলেন শুভাকাঙ্ক্ষীরা।