মেয়ের সাফল্যে গর্বিত মা। এমনকি শৈশবে নায়িকা অনেকটা টমবয়ের মতো ছিলেন। তারপর নিজেকে এই জায়গায় নিয়ে যাওয়ার জন্যে কতটা আত্মবলিদান দিয়েছেন তাঁর মেয়ে সেকথাও চিঠিতে লেখেন মা। মেয়ে একা হাতে কীভাবে অফিস এবং বাড়ি সামলেছেন, সেকথাও চিঠিতে উল্লেখ করা ছিল। মায়ের থেকে সেই সমস্ত কথা শুনে চোখের জল বাঁধ মানে না দীপিকার। অভিনেত্রীর চোখের জল মুছে দেন বাদশা।
মা যখন মেয়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ, তখন মেয়েও মায়ের অবদানের কথা উল্লেখ করতে ভোলেননি। দীপিকার কথায় আজ তিনি যেখানে পৌঁছেছেন, সমস্তটাই তাঁর মায়ের জন্যে। তাঁদের পরিবারের মেরুদণ্ডই হল অভিনেত্রীর মা। দীপিকার বাবাকে সবাই চেনেন, বোনও গল্ফে তাঁর কেরিয়ার শুরু করেছেন, কিন্তু তাঁদের মা কিছু না করেই তাঁদের সবকিছুতে সমর্থন করে গিয়েছেন। সেই পরিবারের আসল হিরো।