মুম্বই: আজ মুকেশ অম্বানির পরিবারে বাজল সানাই। উল্লেখ্য, গতবছর রাজস্থানের শ্রীনাথজি মন্দিরে মুকেশ ও নীতা অম্বানির ছোট ছেলের সঙ্গে শৈলা ও বীরেন মার্চেন্টের মেয়ের রোকা হয়েছিল। আর আজ ১৯ জানুয়ারি মুম্বইয়ে হল গুজরাতি মতে বাগদান অম্বানির পরিবারে। এই বিশেষ অনুষ্ঠানে ভারতীয় পোশাক পরতে অতিথিদের অনুরোধ করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার অনন্ত ও রাধিকার বাগদান (Anant Radhika Engagement) ঘিরে চাঁদের হাট আম্বানির পরিবারে। কে নেই সেই তালিকায়। শিল্পপতি থেকে শুরু করে মুম্বইয়ের সুপারস্টার। 


অনন্ত ও রাধিকার বাগদানে উচ্ছ্বাসে ভাসল গোটা মুম্বই


গতবছর ২৯ ডিসেম্বর রাজস্থানের শ্রীনাথজি মন্দিরে অনন্ত অম্বানি  ও রাধিকা মার্চেন্টের জন্য  শ্রীনাথজি মন্দিরে বন্ধু এবং আত্মীয়রা প্রার্থনা করেন।ঐতিহ্যবাহী রাজ ভোগ শৃঙ্গার অনুষ্ঠানে অংশ নেয় দুই পরিবার।তবে বিয়ের ফুল যে ফুটবে, শানাই বাজার অপেক্ষায় , তা আগেই টের পাওয়া গিয়েছিল। কারণ বাগদানের আগে অম্বানির পরিবারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে রাধিকাকে দেখা যেত। গত কয়েক বছর ধরেই মূলত অনন্ত এবং রাধিকার মধ্যে যোগাযোগ ছিল। তবে বাগদান এবং বিয়ের বিষয়ে কোনও তথ্যই সামনে আনেনি এই দুই পরিবার। তবে শেষ অবধি সেই রাধিকাই ছোট বউ হয়ে আসছেন অম্বানি পরিবারে।


বিয়ের বিষয়ে কোনও তথ্যই সামনে আনেনি এই দুই পরিবার


রাজস্থানের শ্রীনাথজি মন্দিরে মুকেশ ও নীতা অম্বানির ছোট ছেলের সঙ্গে শৈলা ও বীরেন মার্চেন্টের মেয়ের বাজল শানাই। জানা গিয়েছে, রাধিকা নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর পড়াশোনা শেষ করেছেন। এনকোর হেলথ কেয়ার বোর্ডে পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। তবে শুধু পড়াশোনা করেই থেমে থাকেননি। রয়েছে তার অন্য গুণও। ট্রেকিং এবং সাঁতার তার অন্যতম পছন্দ। পড়তে ভালবাসেন বইও। এরই পাশাপাশি  রাধিকা মার্চেন্ট একজন ক্লাসিক্যাল ড্যান্সার। ২০২২ সালে অম্বানি পরিবার রাধিকার জন্য জিও ওয়ার্ল্ড সেন্টারে আরঙ্গেত্রম সেরেমনির আয়োজন করেন। 


আরও পড়ুন, রাত পোহালেই মাত্র ৯৯ টাকায় দেখা যাবে প্রজাপতি থেকে হামি টু !


বিয়ের ফুল


তবে বিয়ের ফুল যে ফুটবে, শানাই বাজার অপেক্ষায় , তা আগেই টের পাওয়া গিয়েছিল। কারণ বাগদানের আগে অম্বানির পরিবারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে রাধিকাকে দেখা যেত। গত কয়েক বছর ধরেই মূলত অনন্ত এবং রাধিকার মধ্যে যোগাযোগ ছিল। তবে বাগদান এবং বিয়ের বিষয়ে কোনও তথ্যই সামনে আনেনি এই দুই পরিবার। তবে শেষ অবধি সেই রাধিকাই ছোট বউ হয়ে আসছেন অম্বানি পরিবারে।