COVID 19 Live: চিন, জাপান, তাইল্যান্ড, কোরিয়া থেকে এলেই বিমানবন্দরে আরটিপিসিআর রিপোর্ট বাধ্যতামূলক, জানাল কেন্দ্র
COVID 19 Live Updates: বড়দিনের আগে দেশে কোভিডের কামড়। এই মুহূর্তে গোটা দেশে কোভিড মোকাবিলায় কী কী পদক্ষেপ ? কোন রাজ্যে কী পরিস্থিতি ?
করোনার সঙ্গে বিশ্ববাসীর ঘর করার, প্রায় তিন বছর হতে চলল। কখনও সংক্রমণের ভয়, কখনও আবার সামান্য স্বস্তি। এভাবেই চলছে জীবন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গত কয়েক বছর ধরে চলা পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি চাপ পড়ছে আমাদের মনের উপর।
চিন, জাপান-সহ বিভিন্ন দেশে ছড়াতে শুরু করেছে করোনার নতুন সাব ভ্য়ারিয়েন্ট। জাপানের একদল গবেষকের দাবি, এই ভাইরাস মৃতদেহ থেকেও ছড়াতে পারে। নমুনা পরীক্ষাতেও দেখা গেছে, মৃতদেহে এই ভাইরাস অনেকদিন সক্রিয় থাকে। যদিও, গবেষকদের একাংশের দাবি, এনিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।
চিন, জাপান, তাইল্যান্ড, কোরিয়া থেকে এলেই বিমানবন্দরে আরটিপিসিআর রিপোর্ট বাধ্যতামূলক। সব রাজ্যের সঙ্গে বৈঠকে জানাল কেন্দ্র। সতর্কতায় জোর রাজ্যের।
করোনা ভয়াবহ পরিস্থিতির আবহেই গত বুধবার বৈঠকে বসে চিন ন্যাশনাল হেল্থ কমিশন। সেখানকার অভ্যন্তরীণ আলোচনা অনুযায়ী, ডিসেম্বরের প্রথম ২০ দিনে প্রায় ২৪৮ মিলিয়ন বা চিনের মোট জনসংখ্যার ১৮ শতাংশ মানুষ সংক্রমিত হয়েছেন। সেই আলোচনায় যোগদানকারীদের সঙ্গে কথা বলা এনিয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। যদি এই তথ্য সঠিক হয়, তাহলে আগের সমস্ত রেকর্ড ভাঙতে চলেছে চিনে। এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে দিনে ৪০ লক্ষের সংক্রমিত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছিল।
করোনা কি আরও ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে ফিরতে চলেছে ? অন্তত চিনের একটি রিপোর্ট সেই জল্পনাই উস্কে দিচ্ছে। এ সপ্তাহের কোনও একটা দিনে প্রায় ৩ কোটি ৭০ লক্ষ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন চিনে। সরকারের সর্বোচ্চ স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের রিপোর্টে এমনই অনুমান করা হয়েছে। যা সম্ভবত বিশ্বের সবথেকে বড় আকারে মহামারীর প্রাদুর্ভাব বলে মনে করা হচ্ছে।
ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনা, স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে কেন্দ্রের জরুরি বৈঠক। নতুন ভ্যারিয়েন্টে কি কার্যকর হবে পুরনো ভ্যাকসিন? জানতে চাইল রাজ্য। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে স্বাস্থ্যপ্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। 'বিমানবন্দরে বিদেশ থেকে আসা ২ শতাংশের যাত্রীদের করোনা টেস্ট'। 'চিন, জাপান, তাইল্যান্ড, কোরিয়া থেকে এলেই আরটিপিসিআর রিপোর্ট বাধ্যতামূলক'। 'করোনা মোকাবিলায় পরিকাঠামো নিয়ে ২৭ ডিসেম্বর মক ড্রিল করার নির্দেশ'। করোনা মোকাবিলায় সব রাজ্যকে নির্দেশ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের। করোনা মোকাবিলায় পরিকাঠামো তৈরি, কেন্দ্রের সঙ্গে বৈঠকে দাবি রাজ্যের। অহেতুক আতঙ্ক না ছড়িয়ে সতর্কতা নেওয়ার কথা জানাল রাজ্য।
আগামীকাল ভারত জোড়ো যাত্রায় মাস্ক পরে আসুন। বিতর্কের মধ্যেই দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা দিল্লি কংগ্রেসের। খবর সূত্রের।
রাজ্যগুলিকে সতর্ক থাকার পরামর্শ কেন্দ্রের। রাজ্য সরকার সতর্ক আছে, কেন্দ্রকে জানালেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। ২৭ ডিসেম্বর কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে মকড্রিল হবে দেশজুড়ে। 'আগে নেওয়া টিকা নতুন ভ্যারিয়েন্টের ক্ষেত্রে কতটা কার্যকর খতিয়ে দেখা উচিত'। কেন্দ্রের কাছে আবেদন রাজ্য সরকারের।
করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট আবহে 'ভারত জোড়ো যাত্রা' নিয়ে জোর রাজনৈতিক তরজা। কংগ্রেস ও বিজেপি একে অপরকে এই ইস্যুতে বিঁধে চলেছে। এবার রাহুল গাঁধী নেতৃত্বাধীন যাত্রাকে 'লাইনচ্যুত' করতে 'কোভিড-নাটক' তৈরি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ তুলল কংগ্রেস। তবে, বিজ্ঞানসম্মত যে কোনও উপদেশ তাঁদের দল অনুসরণ করবে বলে জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ।
চিনে ভয়াবহ করোনা পরিস্থিতি। বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের বিমানবন্দরেই Random টেস্ট। কোভিড টেস্টের পরেই তাজমহল, আগরা ফোর্টে প্রবেশে ছাড়।
কোভিড নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ার মতো পরিস্থিতি এখনও তৈরি হয়নি। সরকার ও প্রশাসন সতর্ক আছে। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হচ্ছে। জানিয়েছেন কলকাতার মেয়র ও পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
কোভিড মোকাবিলার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে বিভিন্ন রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্যর।
সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, কেন্দ্র নির্দেশ দিয়েছে যে, কোভিড ১৯ পজিটিভ নমুনা জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য পাঠানো উচিত, জানালেন পুনে পৌরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের মেডিক্যাল অফিসার।
কলকাতা পুরসভার ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ বলেন, 'করোনা পরীক্ষাকেন্দ্রগুলি প্রস্তুত রাখা হচ্ছে।' তিনি আরও বলেন, 'এই দেশগুলো থেকে লোক আসা রেস্ট্রিক্ট করা উচিত। আগের বারেও এই দেশগুলো থেকে হয়েছিল। রাজ্য সরকার যেন কথা বলে আমরা বলব। মাস্ক পরা উচিত। রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করব।'
কর্ণাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী, রাজ্যের জনগণকে দ্রুত বুস্টার ডোজ নিতে আবেদন জানিয়েছেন। মাস্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব নিয়েও তিনি পরামর্শ দিয়েছেন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বৈঠকের আগে এমনটাই জানালেন কর্ণাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
কোভিড পরিস্থিতিতে কী বলছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রণালয় ? রইল এএনআই সংবাদ সংস্থার টুইট।
দেশের বিমানবন্দরে দেখা গেল মাস্ক পরা যাত্রীদের। কোভিড নিয়ে সতর্ক , কী বলছেন তারা ? রইল এএনআই সংবাদ সংস্থার টুইট।
কোভিড ইস্যুতে রাহুল গান্ধী লেখা চিঠি নিয়ে উঠল প্রসঙ্গ। 'আমাদের সতর্ক হওয়া উচিত' বললেন কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিংহ।
করোনার সংক্রমণ যে দেশগুলিতে বাড়তে শুরু করেছে, যেমন চিন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ফ্রান্স, আমেরিকা থেকে যাঁরা আসছেন, বিমানবন্দরে তাঁদের random RT-PCR পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র।
ফের চোখ রাঙাচ্ছে ওমিক্রণের সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ ডট সেভেন। পশ্চিমবঙ্গের হাসপাতালগুলিকে একগুচ্ছ নির্দেশ পাঠাল রাজ্য স্বাস্থ্য ভবন। গত একমাসের মধ্যে যাঁরা করোনা আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের জিন বিশ্লেষণের নির্দেশ। ২৯ ডিসেম্বরের মধ্যে নমুনা পাঠাতে হবে ট্রপিক্যাল মেডিসিনে। সব হাসপাতালকে নির্দেশ স্বাস্থ্য ভবনের।
ফের কোভিড নিয়ে যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। তার পিছনেও রয়েছে ওমিক্রনেরই একটি সাবভ্যারিয়েন্ট। চিনে যে কোভিড সংক্রমণ বাড়ছে তার জন্য দায়ী ওমিক্রনের সাবভ্যারিয়েন্ট BF.7। সেই ভ্য়ারিয়েন্ট নাকি ইতিমধ্যেই ভারতে পাওয়া গিয়েছে।
চিন-সহ একাধিক দেশে ফের করোনার বাড়বাড়ন্তের মধ্যেই ইতিমধ্যেই উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী। জিনগত পরীক্ষায় জোর দেওয়ার পাশাপাশি দিলেন মাস্ক পরার পরামর্শও।
পশ্চিমবঙ্গে গত ২৪ ঘন্টায় স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, জানা গিয়েছে, এই মুহূর্তে রাজ্যে কোভিড পজিটিভ ৯ জন। সংখ্যা দুই অঙ্কের নিচে হলেও ভাবাচ্ছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরকেও। স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিনের তথ্য বলছে গত ১৮ ডিসেম্বর কোভিড শূন্য হয়েছিল সারা বাংলা। সেসময় হাসপাতালে ছিল মাত্র ২ জন। কিন্তু গত ২৪ ঘন্টায় বদলাল সেই গ্রাফ।
করোনা নিয়ে সতর্ক কেন্দ্রীয় সরকার। আজ দুপুর ৩টেয় করোনা নিয়ে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য।
চিন , জাপান, আমেরিকা-সহ একাধিক দেশে কামড় বসিয়েছে করোনা। এই পরিস্থিতিতে কোভিড নিয়ে সতর্ক ভারত সরকার।
প্রেক্ষাপট
নয়া দিল্লি: সামনেই বড়দিন। ইতিমধ্যেই সেজে উঠেছে সারা দেশ। উৎসবের মরসুমে (Fesival) যখন মানুষ রাঙিয়ে উঠেছে, তখনই সাবধান বার্তা এল সারা দেশে। সতর্ক কেন্দ্র- রাজ্যও। কারণ ইতিমধ্যেই চিন , জাপান, আমেরিকা-সহ একাধিক দেশে থাবা বসিয়েছে কোভিড ১৯। সেক্ষেত্রে কোথায় দাঁড়িয়ে ভারত ?
স্বাস্থ্য দফতরের কোভিড বুলেটিন গ্রাফ (Covid 19 Graph) ইতিমধ্যে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। পরিস্থিতি হাতের বাইরে যাওয়ার আগেই, আজ দুপুর ৩টেয় করোনা নিয়ে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য (Mansukh Mandaviya)।
ইতিমধ্যেই চিন , জাপান, আমেরিকা-সহ একাধিক দেশে থামা বসিয়েছে কোভিড ১৯। কারণ যেভাবে হুড়হুড়িয়ে বাড়ছে সংক্রমণ একাধিক দেশে, তাই আচমকা দেশেও যদি সেআকারে কোভিডের ঢেউ আছড়ে পড়ে, তাহলে কী পরিস্থিতি হবে ?
আবার সেই হাসপাতালে ভর্তি হওয়া নিয়ে হন্যে হওয়া অভিভাবকদের ছবি উঠে আসবে নাতো ? শুরু হবে না অক্সিজেন ক্রাইসিস ? যদিও গতবছর রাজ্যে অক্সিজেন প্ল্যান্ট তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল।
তবুও আতঙ্ক ধরাচ্ছে করোনার জিনগত ভ্যারিয়েন্ট। কারণ তার উপরেই নির্ভর করবে আক্রান্ত রোগীর আরোগ্যর জন্য প্রকৃত কী প্রয়োজন ? সেই সঙ্গে আরও বড় প্রশ্ন উঠছে বুস্টার ডোজ পেয়েছেন কতজন ? ।
প্রসঙ্গত, ওমিক্রনের দাপটে কার্যত কেঁপেছিল গোটা বিশ্ব। ফের কোভিড নিয়ে যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। তার পিছনেও রয়েছে ওমিক্রনেরই একটি সাবভ্যারিয়েন্ট। চিনে যে কোভিড সংক্রমণ বাড়ছে তার জন্য দায়ী ওমিক্রনের সাবভ্যারিয়েন্ট BF.7। সেই ভ্য়ারিয়েন্ট নাকি ইতিমধ্যেই ভারতে পাওয়া গিয়েছে।
এদেশে এখনও পর্যন্ত অন্তত ৩ জনের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে যাঁরা ওই সাব ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হয়েছেন। BF.7 ভ্যারিয়েন্টের প্রথম সংক্রমণ দেখা যায় গত অক্টোবরে মাসেই। গুজরাত বায়োটেকনোলজি রিসার্চ সেন্টারে প্রথম এটি শনাক্ত করা হয়।
এখনও পর্যন্ত এই ভ্যারিয়েন্টে দুই আক্রান্তের খোঁজ মিলেছে গুজরাতে। একটি কেস পাওয়া গেছে ওড়িশায়। সূত্রের খবর, চিনের অধিকাংশ শহরে এখন মারাত্মক সংক্রামক ওমিক্রন স্ট্রেইন BF.7-এর থাবা। বেজিংয়েও এই ভ্যারিয়েন্টেরই প্রকোপ দেখা দিয়েছে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -