কোনওকিছু বাধ্যতামূলক না হলেও, একাদশী যাঁরা পালন করেন, তাঁরা কয়েকটি বিষয় মেনে চলেন। যেমন -
- অনেকে সারাদিন জল পর্যন্ত খান না। যদিও সেই নিয়মের কড়াকড়ি এখন প্রায় অতীত।
- সারাদিন ফলমূল ও বিভিন্ন সবজি এবং দুধ খেয়ে থাকেন অনেকেই।
- এড়িয়ে চলা হয় চাল, মুড়ি, চিড়া, সুজি, পায়েস, খিচুড়ি, চালের পিঠা, খই ইত্যাদি ধানজাত খাবার।
- কারও কারও মতে, গম থেকে তৈরি জিনিসও না খাওয়া ভাল। যেমন, আটা, ময়দা, সুজি, পাঁউরুটি ইত্যাদি।
- যদিও এগুলি প্রচলিত বিধি। বৈজ্ঞানিক কোনও ব্যাখ্যা জানা যায় না।
- অনেকে খান না যব বা ভূট্টা জাতীয় খাদ্যও।
- মুগ, মাসকলাই, খেসারি, মুসুরী, ছোলা, অড়হর, মটরশুঁটি, বরবটি ও সিমও অনেকে খান না।
যদিও পণ্ডিতদের একাংশের ধারণা, একাদশী ব্রত পালনের উদ্দেশ্য কিন্তু উপবাস করা নয়, নিরন্তর ভগবানের নাম স্মরণ করা।
একাদশী পালন করলে এড়িয়ে চলুন, পরনিন্দা, পরচর্চা, মিথ্যা কথা বলা ইত্যাদি।