Raisin Water Benefits: সুস্বাস্থ্যের জন্য অনেকেই নানা ধরনের ড্রাই ফ্রুটস রোজ খেয়ে থাকেন। এই তালিকায় রাখতে পারেন কিশমিশ। শুধু কিশমিশ খেলে যেমন অনেক উপকার রয়েছে, তেমন কিশমিশ ভেজানো জল খেতে পারলেও প্রচুর উপকার হতে পারে আপনার শরীর-স্বাস্থ্যের। অনেক ক্ষেত্রে আবার কালো রঙের কিশমিশ খেলে এমনি কিশমিশ খেলেও বেশি উপকার পাওয়া যায়। তবে এই সবের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায় সকালবেলা খালি পেটে কিশমিশ ভেজানো জল খেলে।                         

Continues below advertisement

সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে কিশমিশ ভেজানো জল খেলে কী কী উপকার হবে আপনার শরীর-স্বাস্থ্যের 

প্রতিদিন কিশমিশ খাওয়া স্বাস্থ্যে পক্ষে খুবই ভাল। কিন্তু কীভাবে কিশমিশ খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন আপনি? শুকনোর পরিবর্তে জলে ভিজিয়ে কিশমিশ খেলে উপকার সবচেয়ে বেশি পাওয়া যাবে। কিশমিশ ভেজানো জল খেলেও উপকার পাবেন। কিশমিশ ভেজানো জল খেলেও অনেক উপকার পাওয়া যায়। শরীরে অনেক সমস্যা দূর হয় এই পানীয়র সাহায্যে। কিশমিশ জলে ভিজিয়ে খেলে যেদিন খাবেন, তার আগের দিন রাতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। অর্থাৎ সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ খাওয়া উচিত। 

Continues below advertisement

  • জলে ভিজিয়ে রাখা কিশমিশ এবং ওই জল খেলে আপনার শরীরে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। 
  • কিশমিশের মধ্যে রয়েছে প্রচুর ফাইবার। এটি জলে ভিজিয়ে খেলে সহজে দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। 
  • এনার্জি বুস্টার হিসেবে সকালে কিশমিশ ভেজানো জল এবং শুকনোর পরিবর্তে জলে ভেজা কিশমিশ খেতে পারেন। 
  • কিশমিশের মধ্যে রয়েছে অনেক ভিটামিন এবং মিনারেলস। জলে ভিজিয়ে খেলে এইসব উপকরণ সহজে শরীরে প্রবেশ করে। 
  • কিশমিশ ভেজানো জল খেলে বদহজমের সমস্যা দূর হবে সহজে। লিভার ডিটোক্সিফিকেশনের কাজ করে কিশমিশ ভেজানো জল। 
  • কিশমিশ ভেজানো জল খেলে যেহেতু বদহজমের সমস্যা কমে তাই আপনাআপনি কমবে গ্যাস এবং অ্যাসিডিটির সমস্যাও। 
  • কিশমিশ ভেজানো জল খেলে হাড়ের গঠন মজবুত হয়। তার ফলে সহজে হাড় ক্ষয়ে যাবে না কিংবা ভেঙে যাবে না। 
  • ত্বকের জেল্লা বজায় রাখার জন্যেও কিশমিশ ভেজানো জল খালি পেটে খেলে উপকার পাবেন। ত্বকের কালচে দাগছোপ দূর করবে এই পানীয়।

ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।