সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে নির্যাতনের ওই ভিডিয়োটি। পুলিশ জানিয়েছে, নির্যাতিত যুবকের নাম বাসিদ খান। বাসিদ মাদকাসক্ত বলে পরিচিত। অভিযোগ, স্থানীয় একটি সরকারি অফিস থেকে কিছু জিনিস চুরি করেছিলেন তিনি। ওই অফিসের নিরাপত্তা কর্মীরা তাঁকে ধরে ফেলেন। তার পরে ওই যুবককে গাছে বেঁধে শুরু হয় বেধড়ক মারধর। এর পরে পুলিশ গিয়ে বাসিদকে উদ্ধার করে। পরে হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু হয় ওই যুবকের। জেলার সিনিয়র পুলিশ সুপার শৈলেশ পাণ্ডে বলেন, ওই ভিডিয়োটি দেখেছি। সেটি দেখেই অভিযুক্তদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। তবে প্রহৃতের দেহে আঘাতের কোনও চিহ্ন দেখিনি। যদিও ভাইরাল হওয়া ভিডিয়োটিতে দেখা গিয়েছে, থানায় বসে হাঁটুর যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন ওই যুবক। পুলিশকর্মীরা নির্বাক দর্শক।
বাসিদের মা সংবাদমাধ্যমে দাবি করেছেন, অকারণে তাঁর ছেলেকে মারধর করা হয়েছে। স্রেফ মজা লুটতেই এই কাজ করা হয়েছে বলে তাঁর অভিযোগ। তাঁর কথায়, পুলিশ একটি রিকশায় করে বাসিদকে বাড়িতে নামিয়ে দিয়ে যায়। আমরা ওকে হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানেই ছেলেটা মারা যায়।