সুভান নামে ছেলেটি জানিয়েছে, ‘১২ বছর আগে আমার বাবা মারা গিয়েছেন। আমার মা স্কুলবাসে পরিচারক হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে স্কুল বন্ধ। ফলে আমরা আর্থিক সমস্যায় পড়েছি। আমার বোনেদের অনলাইনে ক্লাস হচ্ছে। ওরা যাতে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে, তার জন্যই আমি চা বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি ভেন্ডি বাজারের একটি চায়ের দোকানে চা তৈরি করে নাগপড়া, ভেন্ডি বাজার সহ বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করি। আমার নিজের দোকান নেই। আমি রোজ ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা রোজগার করছি। আমি মাকে টাকা দিই।’
সুভান আরও জানিয়েছে, সে এখন চা বিক্রি করলেও, পড়াশোনা ছাড়ছে না। অনলাইনে ক্লাস করতে পারছে না, তবে স্কুল খুললে তার মা যখন আবার কাজ শুরু করবেন, তখন সেও ফের স্কুলে যাবে।