ভয়ঙ্কর এই পরিসংখ্যান আবারও প্রশ্ন তুলছে মেয়েদের মধ্যে সচেতনতা নিয়ে। রিপোর্ট অনুসারে, ধর্ষণে অভিযুক্তদের মধ্যে ৪৩ শতাংশ তাদের বন্ধু কিংবা পারিবারিক বন্ধু, ১৬.২৫ শতাংশ প্রতিবেশী, ১২ শতাংশ আত্মীয়, ২.৮৯ শতাংশ সহকর্মী, ২২.৮৬ শতাংশ পরিচিত মানুষ। মাত্র আড়াই শতাংশ অভিযুক্তই নির্যাতিতার সম্পূর্ণ অপরিচিত।
এই পরিসংখ্যান থেকে পরিষ্কার, নির্যাতিতাদের মধ্যে সচেতনতার অভাবও এই জাতীয় অপরাধ ঘটার কারণ। সেইজন্য দিল্লি পুলিশের তরফে সরকারকে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য আরও বেশি করে উদ্যোগ নেওয়ার জন্য আবেদন জানানো হয়েছে। পাশাপাশি নারী সুরক্ষার জন্য দিল্লি পুলিশের ‘হিম্মত প্লাস’ অ্যাপটির প্রচার বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে।