৯৭৮ কোটি টাকার এই অত্যন্ত উচ্চ প্রযুক্তির প্রকল্প নিয়ে বিরাট আশাবাদী ছিল ইসরো। কিন্তু চাঁদে নামার অল্প আগে যেভাবে ল্যান্ডার বিক্রমের সঙ্গে সংযোগ কেটে গেল তার রহস্য বিজ্ঞানীদের কাছে এখনও অজানা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই ইসরো আধিকারিক জানিয়েছেন, গোটা প্রকল্পের মাত্র ৫ শতাংশের খবর নেই, তা হল ল্যান্ডার বিক্রম আর রোভার প্রজ্ঞান, বাকিটা আশানুরূপ কাজ করছে, চাঁদের কক্ষ থেকে সিগন্যাল পাঠাচ্ছে চন্দ্রযান ২।
চন্দ্রযান ২-র সময়সীমা ১ বছর। এই সময়ের মধ্যে চাঁদের নানা ছবি ইসরোয় পাঠাবে সে। যদি সম্ভব হয় পাঠাবে ল্যান্ডার বিক্রমের ছবিও, তাতে জানা যাবে বিক্রমের অবস্থা এখন ঠিক কী রকম।
চাঁদের কক্ষপথে ঢুকে পড়ার পর বিক্রম যখন আজ ভোররাতে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর দিকে নামছিল, তখন তার সঙ্গে ইসরোর যোগাযোগ আচমকা বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। বিনিদ্র বিজ্ঞানীরা তার খবর জানার চেষ্টা চালাচ্ছেন।