বদর মাহমুদ নামে ওই আইনজীবীর অভিযোগ, ‘মুজফফরপুর স্টেশনের যে প্ল্যাটফর্মে ওই মহিলা ও তাঁর সন্তান ছিলেন, সেই প্ল্যাটফর্মের সিসিটিভির ২৫ মে-র ফুটেজ খতিয়ে দেখা উচিত। রেল ও বিহার সরকারের নৃশংস, বেআইনি ও খামখেয়ালী আচরণের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। মৃতার পরিবারকে উপযুক্ত আর্থিক সহায়তাও দেওয়া উচিত।’
ওই মহিলা ২৪ মে গুজরাত থেকে শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে ওঠেন বলে অভিযোগ। পরদিন তিনি মুজফফপুর স্টেশনে পৌঁছন। খাবার, উপযুক্ত জামাকাপড়, বাসস্থান, জলের অভাবে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। স্টেশনেই তাঁর মৃত্যু হয়।