এবিপি আনন্দকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে অ্যান্টিগার প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তাঁরা মেহুলকে প্রত্যর্পণে তৈরি, শুধু আদালতের সম্মতির অপেক্ষা। তাঁর কথায়, অ্যান্টিগার কেউ চান না, মেহুল তাঁদের দেশে থাকুন। ভারতে তাঁর প্রত্যর্পণ হবেই, শুধু কিছু সময় লাগবে। নাগরিকত্বের কারণে তাঁর কিছু সাংবিধানিক অধিকার রয়েছে, সে নিয়ে শুনানি শেষ হলেই ভারতে পাঠানো হবে তাঁকে। কিন্তু মেহুল নিজে ভারতে ফিরতে আগ্রহী নন মোটেই, এ নিয়ে আদালতে আবেদনও করেছেন। তাই বিষয়টি এখন আর সরকারের হাতে নেই।
ব্রাউন আরও বলেছেন, মেহুল জোচ্চোর। ওঁকে ফিরতেই হবে। ভারতীয় এজেন্সিগুলি চাইলে অ্যান্টিগাতেই জেরা করতে পারে ওঁকে। ভারত ও অ্যান্টিগার সম্পর্ক ভাল, তাঁর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সম্পর্ক রীতিমত ঘনিষ্ঠ। মেহুলের প্রত্যর্পণ স্রেফ সময়ের অপেক্ষা।
গত বছর জানুয়ারিতে প্রকাশ্যে আসে পিএনবি-র ১৪,০০০ কোটি টাকা কেলেঙ্কারি মামলা। এরপরেই দেশ ছেড়ে পালান মেহুল চোকসি ও তাঁর ভাগ্নে হিরে ব্যবসায়ী নীরব মোদী। তাঁদের ভারতে ফেরানোর চেষ্টা চলছে।