স্থানীয় সূত্রে খবর, কলকাতার হোটেলে রাঁধুনির কাজ করতেন চিরঞ্জিত। পরিবারের দাবি, লকডাউনে কাজ চলে যায়। তারপর থেকেই কাজের খোঁজ করছিলেন। এদিকে, ভাড়াবাড়িতে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে সংসার। শুরু হয় আর্থিক সঙ্কট। বাজারে দেনাও হয়ে যায় বলে দাবি। সম্প্রতি দাদার কাছে আশ্রয় নেন বছর পঁয়ত্রিশের ওই যুবক।
দিনকয়েক আগে সন্তানদের নিয়ে বাপের বাড়িতে যান স্ত্রী। গতকাল রাতে শ্বশুরবাড়িতে যাওয়ার পর, স্ত্রীর সঙ্গে বচসা হয়। এরপর রাতে বারুইপুর লোকাল থেকে উদ্ধার হয় যুবকের ঝুলন্ত দেহ। আর্থিক সঙ্কটের কারণেই আত্মঘাতী কিনা, খতিয়ে দেখছে পুলিশ।