যাদবপুরকাণ্ডের পর আজ শিলিগুড়িতে সাংসদ-বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক করেন রাজ্যপাল। হাজির ছিলেন বিজেপি-বাম-কংগ্রেস নেতৃত্ব। কিন্তু রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকে এলেন না তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ শান্তা ছেত্রী। অনুপস্থিত রাজ্য প্রশাসনের প্রতিনিধিরা। ছিলেন না মন্ত্রী গৌতম দেব বা পুলিশের শীর্ষকর্তারাও। হাজির ছিলেন না আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় বা জেলাশাসক। এরপর সাংবাদিক বৈঠকে কী কী বললেন রাজ্যপাল, দেখে নেব।
• আমি কোনও রুদ্ধদ্বার বৈঠক করি না।
• আশা করেছিলাম বৈঠকে প্রশাসনের কর্তারা থাকবেন।
• দার্জিলিং নিয়ে বিভিন্ন আবেদন খতিয়ে দেখা হবে।
• রাজভবনে যে কোনও রাজনৈতিক দল আসতে পারেন। বৈঠক করতে আসতে পারেন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। আমি দলের রঙ দেখে বিচার করি না।
• শাসক-প্রতিনিধি না আসায় আমার কোনও বিরূপ মনোভাব হয়নি। পরের বৈঠকে নিশ্চয় আসবেন শাসক প্রতিনিধিরা।
• যাদবপুরকাণ্ডের সময় মমতার সঙ্গে চারবার কথা বলেছি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি শ্রদ্ধা আছে।
• নাগরিকপঞ্জি নিয়ে আতঙ্কের কোনও কারণ নেই।
• যাদবপুরের আমি আচার্য। ‘শিক্ষার নজর না দিলে আমরা ধ্বংস হয়ে যাব’
• যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান বজায় থাকুক। শিক্ষার নজর না দিলে আমরা ধ্বংস হয়ে যাব। আমি চাই, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মান বজায় থাকুক। ছাত্রদের সঙ্গে যোগাযোগ করাই ছিল তখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।