রাজস্থানে সংবাদমাধ্যমের সামনে মাথুর এই ইস্যুতে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গাঁধীকেও একহাত নিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘রাহুল গাঁধী তাঁর পরিবারের প্রতিও বিশ্বস্ত নন। কারণ তত্কালীন ইন্দিরা এনআরসি-র উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু গত ১০ বছরে কংগ্রেস তা রূপায়ণের সাহস দেখাতে পারেনি’।
মাথুর বলেছেন, সারা দেশেই অনুপ্রবেশ সংক্রান্ত বিষয়টি কঠোর হাতে মোকাবিলা করা হবে। এমন কোনও বড় দেশ নেই, যেখানে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী নেই। এনআরসি এখনও পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে শুধু অসমেই রূপায়িত হয়েছে। কিন্তু ২০১৯-এর ভোটের পর শীঘ্রই সারা দেশেও চালু হবে।
আগামী লোকসভা নির্বাচনের পর বিজেপিই সরকার গড়বে এবং দেশজুড়ে এনআরসি চালু করা হবে বলে দাবি করেন তিনি।
উল্লেখ্য, বিজেপি সভাপতি অমিত শাহও গতকাল উত্তরপ্রদেশের মিরাটে দলীয় সভায় ফের বলেছেন, বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীদের এদেশে থাকতে দেওয়া হবে না। তবে শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দেন।