একটি সংবাদমাধ্যমের স্টিং অপারেশনে দেখা যায়, ২০১৬ সালের ২৩ মার্চ বিমানবন্দরের লাউঞ্জে বসে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপি-তে যাওয়া বিধায়কদের অর্থের বিনিময়ে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আলোচনা করছিলেন রাওয়াতরা। এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর হইচই শুরু হয়। উত্তরাখণ্ডে সেই সময় রাষ্ট্রপতি শাসন জারি ছিল। সিবিআই-কে তদন্তভার দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। সেই ভিডিওর সত্যতা খতিয়ে দেখার জন্য টেপটি পাঠানো হয় গুজরাতের গাঁধীনগরের ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরিতে। টেপটি পরীক্ষা করে দেখা যায়, ভিডিওতে কোনও কারসাজি করা হয়নি।
সম্প্রতি উত্তরাখণ্ড হাইকোর্টে গোপন খামে প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্ট জমা দেয় সিবিআই। এরপরেই আদালত এফআইআর দায়ের করে তদন্ত প্রক্রিয়া চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেয়। হরিশ ও হরক ছাড়াও সংশ্লিষ্ট সংবাদমাধ্যমের প্রধানের বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করেছে সিবিআই। তিনজনের বিরুদ্ধেই অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র ও দুর্নীতি দমন আইনে মামলা করা হয়েছে।