ফোনে এবিপি আনন্দকে চয়ন জানিয়েছেন, ‘এখানে আমরা ৫-৬ জন বাঙালি আছি। ভারতীয় অনেকে আছে। করোনা ভাইরাসের জেরে আমরা সবাই সমস্যায় পড়ে গিয়েছি। রাস্তায় যানবাহন কিছুই পাওয়া যাচ্ছে না। সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। আমাদের ক্লাস অনলাইনে হচ্ছে। সুপারমার্কেটগুলি বেশিরভাগ সময়ই বন্ধ থাকছে। যেটুকু সময়ের জন্য খুলছে, তখন এত ভিড় হচ্ছে, আমরা যেতেই পারছি না। আমরা এক-দু’সপ্তাহের খাবার মজুত করে রেখেছিলাম। সেটা শেষ হয়ে গেলে কী হবে জানি না।’
চয়ন আরও জানিয়েছেন, ‘আগামীকালের উড়ানে দেশে ফেরার কথা ভেবেছিলাম। কিন্তু ভারত ফিলিপিন্সের সব উড়ান বাতিল করে দিয়েছে। ফলে আমরা কী করে দেশে ফিরব বুঝতে পারছি না। ভারতীয় দূতাবাস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ আমাদের কয়েকজন বন্ধু সেখানে গিয়েছিল। কিন্তু ওদের ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। আমরা ঠিক করেছি, কাল বিমানবন্দরে যাব। তারপর যা হবে দেখা যাবে।’