প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উন্নয়ন সংক্রান্ত চিন্তাভাবনা, বক্তব্য তিনি সমর্থন করেন বলেও জানিয়েছেন ভাডাক্কান।
আচমকা ভাডাক্কানের কংগ্রেস ছাড়ার পদক্ষেপে বিস্ময় ছড়িয়েছে রাজনৈতিক মহলে। জাতীয় মিডিয়ার সামনে মাঝেমধ্যেই কংগ্রেসের মুখপাত্র হিসাবে দেখা যায় তাঁকে। বিজেপিতে নাম লেখানোর পরই তিনি আরও বলেন, কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতিতে তিনি ব্যথিত, দলে ক্ষমতার মূল ক্ষমতার কেন্দ্র কে, তা স্পষ্ট নয়।
আজ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদের সামনে বিজেপিতে পা রেখে পরে দলীয় সভাপতি অমিত শাহের সঙ্গেও দেখা করেন ভাডাক্কান। বলেন, গভীর ব্যথা পেয়েছি। তাই আজ আমি এখানে।
নাম না করে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গাঁধীর নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলে ভাড্ডাকানের খেদ, তিনি দুটি দশক দলের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করেছেন, কিন্তু সেই দলই এখন ‘কাজ হয়ে গেলে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়ার’ রীতি নিয়েছে। কংগ্রেসে চূড়ান্ত পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি চলছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি। শোনা যাচ্ছে, লোকসভা নির্বাচনে দলছুট এই কংগ্রেসি নেতাকে কেরলের কোনও কেন্দ্রে প্রার্থী করতে পারে বিজেপি।