প্রসঙ্গত, মাত্র ছ মাস আগেই বিয়ে হয়েছিল তেজের। ঐশ্বর্য রাই তাঁর স্ত্রীর নাম। বিবাহবিচ্ছেদের মামলা দায়েরের পরের দিনই নিখোঁজ হয়ে যান তেজ। জানা গিয়েছে, ফোনে কারও সঙ্গে কথা বলতে বলতে হোটেলের ঘর থেকে বেরিয়ে যান তেজ। সূত্রের খবর, নিরাপত্তাবাহিনীর চোখ এড়িয়ে পিছনের দরজা দিয়ে উধাও হয়ে যান তেজ। তিনি তাঁর গাড়ি নিয়েই নিখোঁজ হয়েছেন। মনে করা হচ্ছে তেজ বৃন্দাবন চলে গিয়েছেন।
লালুর সঙ্গে দেখা হওয়ার পরও তেজ তাঁর বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তে অনড় থেকেছেন বলেই শোনা গিয়েছে। তাই হয়তো নিজেকে আপাতত অন্তরালে রেখেছেন তেজ।
ঐশ্বর্য রাই আরজেডি নেতা চন্দ্রিকা রাইয়ের মেয়ে। ১২ মে বিয়ে হয় তাঁদের। রাই হলেন আবার বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দারোগা রাইয়ের নাতনি।
এএনআইকে দেওয়া এক সাক্ষাতকারে তেজ প্রতাপের আইনজীবী যশবন্ত কুমার শর্মা বলেন, তেজ-ঐশ্বর্য কোনওভাবেই মানিয়ে নিতে পারছেন না। আপাতত এই সম্পর্কের ভবিষ্যত কী, সেটা সময়ই বলে দেবে।