মৃত কৃষকের ছেলে লবকেশ জানিয়েছেন, ‘রাজস্ব বিভাগের আধিকারিকরা আসার পর বাবাকে বাড়ি থেকে নিয়ে যাওয়া হয়। সরকারি আধিকারিকরা বলেন, আমার বাবা ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছিলেন। পরে থানা থেকে ফোন করে আমাদের জানানো হয়, বাবার শরীর খারাপ হয়েছে, তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
সংবাদসংস্থা এএনআই-কে বারাবাঁকির জেলাশাসক আদর্শ সিংহ জানিয়েছেন, ‘বিভিন্ন ব্যাঙ্ক থেকে মোট ২৮ লক্ষ টাকা ঋণ নেন জগজীবন। এর ফলে ব্যাঙ্কগুলি আর সি জারি করে। ২৭ ফেব্রুয়ারি আমাদের রাজস্ব দল টাকা আদায়ের জন্য তাঁর বাড়িতে যায়। এই দলের সদস্যরা যখন তাঁর সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখনই তিনি পকেট থেকে একটি সন্দেহজনক বস্তু বের করে খেয়ে নেন। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে তাঁর মৃত্যু হয়।’