শুক্রবারের কার্নিভালে যেভাবে বসার ব্যবস্থা ছিল তাতে আপত্তি ছিল ধনকড়ের। ধারের দিকে একটি আসন পান তিনি, ফলে অনুষ্ঠান ঠিকমত দেখতে পাননি বলে তাঁর অভিযোগ। রাজ্যপাল বলেছেন, তিনি গভীরভাবে মর্মাহত ও ব্যথিত, তাঁকে অপমান করা হয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতিকে অপমান করা হয়েছে, রাজ্যের প্রত্যেক মানুষকে অপমান করা হয়েছে। তাঁরা কখনও এই অপমান হজম করবেন না। যে ব্যবহার করা হয়েছে তাতে তিনি দুঃখ পেয়েছেন, ৪ ঘণ্টা ছিলেন, তাঁকে সম্পূর্ণ ব্ল্যাক আউট করা হয়। তাঁর কথায়, এটা এক ধরনের সেন্সরশিপ, আমন্ত্রণের পর কীভাবে ব্ল্যাকআউট করা যায়?
রাজ্যপাল আরও বলেছেন, কেউ তাঁকে বলেছে এটা জরুরি অবস্থাকে মনে করাচ্ছে, এই ঘটনা লজ্জায় ফেলেছে তাঁকে। কোনও মানুষ এটা মেনে নিতে পারে না। বিশ্বে বাংলার সংস্কৃতির সুনাম রয়েছে কিন্তু এটা তো অসংস্কৃতসুলভ ব্যবহার। হৃদয়ের ক্ষত সারাতে তাঁর ৩ দিন সময় লাগে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
তবে একই সঙ্গে ধনকড় বলেছেন, তিনি পশ্চিমবঙ্গের মানুষের সেবক। সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন থেকে কেউ তাঁকে রুখতে পারবে না।