রামবিলাস সওয়াল করেন, চটকদার কর্মসূচির পথে না হেঁটে মোদি সরকার দীর্ঘমেয়াদি সমাধানকে অগ্রাধিকার দেওয়ায় একাংশের মানুষ কিছুটা অসন্তুষ্ট হলেও মানুষ লোকসভা ভোটে প্রধানমন্ত্রীর ‘শক্ত’, ‘দৃঢ়’ নেতৃত্বের পক্ষেই ভোট দেবেন। পাশাপাশি সাম্প্রতিক ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির পরাজয় থেকে শাসক জোট শিক্ষা নিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর তূনীরে আরও অনেক অস্ত্র আছে বলেও জানান তিনি। ইঙ্গিত দেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের প্রেক্ষিতে সরকার বেশ কিছু স্কিম চালু করতে পারে।
সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে পাসোয়ান বলেন, নির্বাচনের এখনও বেশ কয়েক মাস বাকি। সরকার একটার পর একটা তির ছুঁড়বে। বিরোধীদের প্রধানমন্ত্রী পদে মুখ কে হবেন, পরের সরকারটা স্থায়ী না স্বল্প মেয়াদের হবে, সেটাও মানুষ দেখবেন। দুর্বল, অস্থির সরকার নয়, তাঁরা একটা শক্তিশালী, স্থিতিশীল সরকারই চান। ফলে মোদিই জিতবেন।
জেনারেল ক্যাটাগরির গরিবদের জন্য শিক্ষা, চাকরিতে ১০ শতাংশ সংরক্ষণ বিলের রাজনৈতিক প্রভাব নিয়ে আশাবাদী পাসোয়ান বলেন, এর ফলে আমাদের ভোট ১০ শতাংশ বাড়বে। ঘটনাচক্রে সাধারণ ক্যাটাগরির গরিবদের জন্য দীর্ঘদিন ধরেই সংরক্ষণের দাবিদার তিনি। বিলের বিরোধিতা করায় বিহারে লালুপ্রসাদ যাদবের আরজেডির মতো দলগুলি নির্বাচনে খাতাই খুলতে পারবে না, উত্তরপ্রদেশেও এনডিএ ৮০টি লোকসভা আসনের ৭০টির বেশি জিতে ২০১৪-র ফলের পুনরাবৃত্তি করবে বলেও দাবি করেন তিনি।
২০১৪-য় মোট ৫৪৩টি লোকসভা আসনের ৩৩৬টি পেয়েছিল এনডিএ। বিজেপি একাই ২৮২টি আসন পায়। ৬টি পেয়েছিল পাসোয়ানের দল।
Ge