চিনা সেনাবাহিনীর যে কোনও হামলার মোকাবিলায় ভারতীয় সেনার প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন তিনি। সীমান্তে চিনা সেনাবাহিনী পিপলস লিবারেশন আর্মির (পিএলএ) রণংদেহী মূর্তির সামনে ভারতীয় জওয়ানদের মনোবল চাঙ্গা করাও প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই সফরের উদ্দেশ্য।
চলতি বছরের এপ্রিল-মে থেকেই সীমান্ত সংঘাত চলছে ভারত, চিনের। লাদাখ ছাড়াও উত্তর সিকিমে মে মাসের গোড়ায় ভারত, চিনের সেনাবাহিনীর বিবাদ ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায়। স্থিতাবস্থা ফেরাতে ভারত সাত দফা সামরিক স্তরে আলোচনা করেছে চিনের সঙ্গে। তবে তা সত্ত্বেও লাদাখের উত্তেজনা হ্রাস পায়নি। উত্তেজনা কমানোর প্রক্রিয়া, সেনা প্রত্যাহারের ব্যাপারে একচুলও অগ্রগতি হয়নি। আগামী সপ্তাহে অষ্টম দফার আলোচনায় বসতে পারেন দুদেশের কম্যান্ডাররা। ৬ মাসে পা দিল ভারত-চিন সংঘাত, যাকে কেন্দ্র করে কার্যত তলানিতে ঠেকেছে ভারত-চিন সম্পর্ক। জুনে চিনা সেনার সঙ্গে সংঘর্ষে প্রাণ হারান কমপক্ষে ২০ ভারতীয় জওয়ান। আগস্ট-সেপ্টেম্বরে সংঘাতের কেন্দ্র হয়ে ওঠা এলাকায় পরস্পরকে সাবধান করে শূন্যে গুলিও চালায় দুই বিবদমান সেনাবাহিনী। ১৯৭৫ এর পর প্রথম ঘটে এমন ঘটনা।