সিন্ধিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগ তুলে মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেস হিন্দিতে ট্যুইট করেছে, সিন্ধিয়ার ১৮ বছরের রাজনৈতিক কেরিয়ারে কংগ্রেস তাঁকে ১৭ বছরের জন্য এমপি করেছে, দুবার কেন্দ্রে মন্ত্রী করেছে, চিফ হুইপ, দলের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক, উত্তরপ্রদেশের ইনচার্জ, কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য, নির্বাচনী প্রচারের প্রধান, ৫০-এর বেশি টিকিট, ৯জন মন্ত্রীও দেওয়া হয়। তারপরও মোদি-শাহের আশ্রয়ে!
কংগ্রেসের অন্যতম শীর্ষ নেতা দিগ্বিজয় সিংহও দাবি করেছেন, আদৌ সিন্ধিয়াকে কোণঠাসা করা হয়নি।
গোয়ালিয়র-চম্বল এলাকায় গত ১৬ মাসে সিন্ধিয়ার সম্মতি ছাড়া কিছুই ঘটেনি বলে দাবি করে তিনিও ট্যুইট করেছেন, কোণঠাসা করার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। বরং মধ্যপ্রদেশের, বিশেষত গোয়ালিয়র, চম্বল ডিভিশনের কোনও কংগ্রেস নেতাকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলবেন, গত ১৬ মাসে ওখানে কিছুই ওনার অনুমোদন ছাড়া হয়নি। দুঃখজনক। তবে শুভেচ্ছা জানাই,মোদি-শাহের আমলে উনি ভাল থাকুন।
মধ্যপ্রদেশে সিন্ধিয়া অনুগামী ২২ কংগ্রেস বিধায়ক-মন্ত্রী ইস্তফা দিয়ে কমলনাথ সরকারকে বিপাকে ফেলেছে। আজ সিন্ধিয়া প্রত্যাশামতোই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন।