ড্রাগ পাচারকারী ইকবাল মির্চি মারা যায় ২০১৩-তে, লন্ডনে। ইডি-র অভিযোগ, প্রফুল তাকে কোনওভাবে সাহায্য করেছেন, বিষয়টির তদন্ত করছে তারা।
ইউপিএ সরকারের আমলে অসামরিক উড়ান পরিবহণ মন্ত্রকের মন্ত্রী ছিলেন প্রফুল প্যাটেল। ইডি বলছে, বেশ কয়েকটি সম্পত্তি সংক্রান্ত ব্যাপারে তাঁর সঙ্গে ইকবাল মির্চির প্রথম স্ত্রী হাজরার বোঝাপড়া হয়েছে। এমনই একটি সম্পত্তি হল মুম্বইয়ের ওরলি এলাকার সিজে হাউস। শোনা যাচ্ছে, এটি হাজরার সম্পত্তি ছিল, যে জমিতে এই সিজে হাউস দাঁড়িয়ে, সেটির মালিকও ছিল ইকবাল মির্চি। ২০০৫-এ প্রফুল প্যাটেল নাকি সিজে হাউস নতুন করে তৈরি করেন।
যদিও প্রফুলের দাবি, ওই সিজে হাউস তাঁদের ছিল, তাঁর বাবার মৃত্যুর পর ২১ জন শরিকের মধ্যে তা নিয়ে মতানৈক্য হয়। ফলে ১৯৭৮ সালে মুম্বই হাই কোর্টকে দেওয়া হয় ওই সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব। তবে বিজেপি কংগ্রেসকে আক্রমণ করে বলেছে, যে সব কাগজপত্র মিলেছে তাতে প্রফুল ও হাজরার সই রয়েছে। এরপরেও কোন হিসেবে সনিয়া গাঁধী তাঁকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অন্তর্ভুক্ত করলেন?