নয়াদিল্লি: মাত্র আট মাস হল দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন এনডিএ। এরই মধ্যে দেশে ঘটে গিয়েছে একের পর এক আলোড়ন সৃষ্টিকারী ঘটনা। জম্মু ও কাশ্মীর থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে সংবিধানের ৩৭০ ধারা, জারি হয়েছে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন, দেশের আর্থিক অবস্থা ও বেকারত্ব নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে চলছে বিক্ষোভ। এরই মধ্যে দেশের মানুষের মনোভাব জানতে সমীক্ষা চালিয়েছে এবিপি নিউজ ও সি ভোটার। ৩০,২৪০ জন মানুষের মধ্যে এই সমীক্ষা চালানো হয়েছে। সমীক্ষায় ইঙ্গিত মিলেছে, দেশে যদি এখনই সাধারণ নির্বাচন হয়, তাহলে এনডিএ-র আসন সংখ্যা ২৩টি কমতে পারে। এনডিএ পেতে পারে ৩৩০টি আসন। অন্যদিকে, ইউপিএ পেতে পারে ১৩০টি আসন। ২০১৯ সালের নির্বাচনের চেয়ে ৩৪টি আসন বাড়তে পারে ইউপিএ-র। অন্যান্য দলগুলি পেতে পারে ৮৩টি আসন। এনডিএ পেতে পারে ৪৪ শতাংশ ভোট। ইউপিএ পেতে পারে ২৫ শতাংশ ভোট। অন্যান্য দলগুলি পেতে পারে ৩১ শতাংশ ভোট।
তবে সমীক্ষা বলছে, এনডিএ-র আসন কমলেও, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা অটুট। দেশের ৭০ শতাংশ মানুষ চান মোদিই প্রধানমন্ত্রী থাকুন। মাত্র ২৫ শতাংশ মানুষ কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গাঁধীকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান।