সংবিধানের ৩৭০ অনু্চ্ছেদ রদ করে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের পর তেতে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান সম্পর্ক। ভারত সরকারের সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় নানা মহলে সরব পাকিস্তান, যদিও তেমন সাড়া পায়নি। সেই সময়েই রাজনাথের ফ্রান্স সফরে প্রথম রাফাল যুদ্ধবিমানটি গ্রহণের অনুষ্ঠানে বিজয়া দশমী উপলক্ষ্যে শস্ত্র পূজার ইস্যুতে সমর্থন পাক সামরিক কর্তার। রাজনাথ সেখানে রাফালের গায়ে ওম লেখেন, ফুলপাতা, নারকেল, লেবু দিয়ে পুজো করেন, যা হিন্দু রীতি অনুসারে অশুভ শক্তিকে রুখে দেয় বলে বিশ্বাস করা হয়। এজন্য দেশের ভিতরে নানা মহলের প্রবল নিন্দা, কটাক্ষ শুনতে হয় তাঁকে। কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে রাজনাথের শস্ত্র পূজাকে ‘তামাসা’ বলে মন্তব্য করেন। আরেক কংগ্রেস নেতা উদিত রাজও আপত্তি তুলে বলেন, যেদিন এমন ‘কুসংস্কারে’র অবসান হবে, সেদিন ভারত নিজের যুদ্ধবিমান তৈরি শুরু করবে।