হায়দরাবাদ: লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রিয়ঙ্কা গাঁধী বঢরার সক্রিয় রাজনীতিতে যোগদান কংগ্রেসের বাহিনীকে চাঙ্গা করেছে। দলের উপর এর প্রভাব পড়বে। এমনই দাবি করলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা সলমন খুরশিদ। একইসঙ্গে তাঁর দাবি, দাদা রাহুল গাঁধীকে প্রিয়ঙ্কা ছাপিয়ে যাবেন বলে যে ধারণা তৈরি হয়েছে, সেটা ঠিক নয়। যৌথ সিদ্ধান্তের ভিত্তিতেই সক্রিয় রাজনীতিতে যোগ দিয়েছেন প্রিয়ঙ্কা।


সংবাদসংস্থা পিটিআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে খুরশিদ বলেছেন, ‘প্রিয়ঙ্কা রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার পরেই কংগ্রেস কর্মীদের উৎসাহ বেড়ে গিয়েছে। তিনি বাহিনীকে উজ্জীবিত করেছেন। আমাদের নির্বাচনে লড়াই করতে হবে। ভবিষ্যতে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। নিশ্চিতভাবেই এই সময় তাঁর রাজনীতিতে যোগদানের প্রভাব পড়বে।’

কংগ্রেস সভাপতি রাহুল ও পূর্ব উত্তরপ্রদেশে দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক প্রিয়ঙ্কা সম্পর্কে খুরশিদ বলেছেন, ‘তাঁরা একসঙ্গে খুব ভালভাবে কাজ করেন। বেশ কিছুদিন ধরেই তাঁরা একসঙ্গে কাজ করছেন। তাঁদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক অত্যন্ত ভাল। আমার মনে হয়, প্রিয়ঙ্কার রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার সময় ও সিদ্ধান্ত যেমন তাঁর, একইভাবে রাহুলেরও।’