Ram Mandir LIVE: ‘সারা পৃথিবীর মানুষ অযোধ্যায় আসবেন, সবার উন্নতি হবে’, রামমন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে জানালেন মোদি

Ram Mandir Bhumi Pujan LIVE Updates: গোটা অযোধ্যাই যেন সেজে উঠেছে কোনও পীতাম্বরী বধূর সাজে...সেও এক অপরূপ দৃশ্য!!

ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ Last Updated: 05 Aug 2020 10:07 PM
মন্দিরের ভূমি পুজো উপলক্ষ্যে রাম কি পৌঢ়ীতে প্রদীপ জ্বাললেন ভক্তরা।
উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেছেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবি শংকর প্রসাদ বলেছেন, আজ ঐতিহাসিক দিন। বহু প্রজন্মের আত্মত্যাগ, অপেক্ষা ও ধৈর্যের পর আজ রাম মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। ভারত ও বিশ্বের বহু মানুষ শতকের পর শকত এই দিনের অপেক্ষায় ছিলেন।
গত ৫০০ বছরের সবচেয়ে প্রতীক্ষিত মুহূর্তে উপস্থিত থাকার জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদিকে ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রী মোদির তৈরি করা কাজের পরিকল্পনা আমাদের রূপায়ণ করতে হবে। এই মন্দির শুধু ভগমান রামেরই নয়, ভারতেরও মহানতার সৌধ হয়ে উঠবে।
এআইএমআইএম প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়েইসি বলেছেন, ভারত ধর্মনিরপেক্ষ দেশ। রাম মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে প্রধানমন্ত্রী পদের জন্য নেওয়া শপথ লঙ্ঘন করেছেন। আজকের দিন গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার পরাজয়, হিন্দুত্বের সাফল্য।
ঐতিহাসিক মুহূর্ত! রুপোর বেলচা দিয়ে অযোধ্যায় জন্মভূমিতে রামমন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নয়টি ইঁট এখানে রাখা হয়েছে। ১৯৮৯ সালে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসেছে ওই ইঁটগুলি পাঠিয়েছে ভক্তরা। মোট ২ লক্ষ ৭৫ হাজার ইঁট রয়েছে। যার মধ্যে 'জয় শ্রী রাম' খোদাই করা ইঁট বাছাই করা হয়েছে।
অযোধ্যায় রামমন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের আগে পারিজাত গাছের চারা রোপণ করলেন তিনি।

রামলালা মন্দিরে পুজো করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাম জন্মভূমিতে ষাষ্ঠাঙ্গে প্রণাম করলেন।

হনুমানগড়ি মন্দিরে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এখানে তিনি ১০ মিনিট পুজো করবেন। সঙ্গে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। মন্দিরের তরফে তাঁকে বস্ত্র ও রুপোর মুকুট উপহার দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।
লখনউ পৌঁছলেন মোদি। এবার হেলিকপ্টারে করে অযোধ্যায় যাচ্ছেন তিনি। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি পৌঁছে যাবেন
রাম জন্মভূমি প্রাঙ্গনে পৌঁছলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, রাজ্য়পাল আনন্দীবেন পটেল এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি উমা ভারতী।

সকাল ৯.৩০ মিনিট নাগাদ অযোধ্যার উদ্দেশে রওনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রথমে দিল্লি থেকে বিশেষ বিমানে করে লখনউ পৌঁছবেন। এক ঘণ্টায় পৌঁছবেন লখনউয়ে।

প্রেক্ষাপট

অযোধ্যা: আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা। তারপরেই দশকের পর দশকের অপেক্ষার অবসান হতে চলেছে।


 


বুধবার বেলা সাড়ে বারোটা নাগাদ অযোধ্যায় বহু প্রতীক্ষিত রামমন্দিরের ভূমিপুজোর উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্থাপন হবে ভিত্তি প্রস্তর।


 


তার আগে অযোধ্যার যেন রূপটাই বদলে গিয়েছে। গোটা অযোধ্যাই যেন সেজে উঠেছে কোনও পীতাম্বরী বধূর সাজে। সারা অযোধ্যাকে হলুদ করে দেওয়া হয়েছে। চারিদিকে হলুদ দেওয়াল, ফুলের মালা ঝুলছে।


 


বিয়ের আগে কোনও বাড়ি যেমনভাবে সেজে ওঠে, মঙ্গলবারের অযোধ্যার পরিবেশটা ঠিক তেমনই।


 


গোটা অযোধ্যা শহরই এখন হলুদ রঙে রাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রধান রাস্তার আশেপাশে সব বাড়ি ঘর হলুদ রঙে রাঙিয়ে দিয়েছে অযোধ্যা নগর নিগম। সেও এক অপরূপ দৃশ্য।


 


অযোধ্যার সাকেত কলেজ থেকে যে রাস্তা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী যাবেন তার একপাশের দেওয়ালে রামের জীবনের নানা অধ্যায়-সহ বিভিন্ন কারুকার্য দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। অনেক প্রথিতযশা শিল্পীরা রাতদিন এক করে সেই কাজ করেছেন। তাঁদেরই একজন শিবনারায়ণ সিংহ।


 


শুধু রাস্তাই নয়, অপরূপ সৌন্দর্যের ছটা সরযূর তীরেও। বাল্মিকীর রামায়ণে কথিত আছে এই নদীর দক্ষিণ তীরে বিশ্বামিত্র মুনি রামচন্দ্রকে দীক্ষা দিয়েছিলেন।


 


স্বপ্নের মতো সাজিয়ে তোলা হয়েছে নদীর ঘাটগুলো। মঙ্গলবার গোটা অযোধ্যা জুড়ে পালন করা হয় অকাল দীপাবলি। প্রশাসনের তরফ থেকেও স্থানীয় বাসিন্দাদের বাড়িতে থেকেই প্রদীপ জ্বালাতে বালা হয়। সরযূর পাড়ে জ্বলে ওঠে হাজার হাজার প্রদীপ।


 


বুধবার অযোধ্যার রামমন্দিরের ভূমিপুজোর চূড়ান্ত পর্যায়। ভিত্তি কিন্তু গত ১৮ এপ্রিল থেকেই চলছে। ১০৮ দিনের বিশেষ পুজো! মঙ্গলবার সকাল থেকে রামজন্মভূমিতে শুরু হয়েছে রামঅর্চণা। ৬ জন পুরোহিত মিলে প্রায় ৫ ঘণ্টা ধরে চলে পুজো।


 


মঙ্গলবার সকালে হনুমানগড়িতে হনুমানজির পুজো হয়। ভক্তদের দাবি, পতাকা বা নিশান পুজোর মধ্য দিয়ে আগে রামমন্দির তৈরির জন্য নেওয়া হয় হনুমানজির আশীর্বাদ।

- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -

TRENDING NOW

© Copyright@2024.ABP Network Private Limited. All rights reserved.