প্রতিবারের মতো এবারও বিশেষ ধরনের কাঠ দিয়ে তৈরি হয়েছে তিনটি রথ-জগন্নাথদেবের নন্দীঘোষ, বলভদ্রের তালধ্বজ এবং সুভদ্রার রথ দর্পদলন৷ প্রথমে পহণ্ডি৷ মন্দির থেকে শোভাযাত্রা করে জগন্নাথ-বলরাম-সুভদ্রাকে রথে নিয়ে আসাকে স্থানীয় ভাষায় পহন্ডি বলে৷ পহণ্ডির পর তিন বিগ্রহকে ইতিমধ্যেই রথে তোলা হবে।
করোনা আবহে এবছর সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, কেন্দ্র, রাজ্য, মন্দির কমিটি সমন্বয় রেখে রথযাত্রা পরিচালনা করতে হবে। মানতে হবে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কেন্দ্রের নির্দেশিকা। পুরীর সমস্ত প্রবেশ পথ বন্ধ রাখতে হবে। কার্ফু চলাকালীন বাড়ি, হোটেল বা লজের বাইরে বেরোনো যাবে না। এক একটি রথের রশিতে ৫০০ জনের বেশি টান দিতে পারবেন না। দুটি রথের যাত্রার মধ্যে অন্তত ১ ঘণ্টা বিরতি দিতে হবে। যাঁরা রথ টানবেন, তাঁদের প্রত্যেকের আগে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে। নেগেটিভ হলে, তবেই রথযাত্রায় অংশ নিতে পারবেন। কারা রথযাত্রায় অংশ নিচ্ছেন, তাঁদের কোভিড টেস্ট ও মেডিক্যাল রিপোর্ট-এর তথ্য রাখতে হবে সরকারকে।