গুয়াহাটির অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ (অপরাধ) নবনীত মহন্ত জানিয়েছেন, ‘নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলাকালীন অসমকে ভারতের বাকি অঞ্চলগুলি থেকে বিচ্ছিন্ন করার ডাক দেন শারজিল। সেই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর তাঁর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলা দায়ের করে পুলিশ। তাঁকে বিহারের জেহানাবাদ থেকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশ। তাঁকে নয়াদিল্লি নিয়ে গিয়ে পাতিয়ালা হাউস কোর্টে পেশ করা হয়। আদালত তাঁকে অসম পুলিশের হেফাজতে দেয়। এরপর তাঁকে ট্রেনে করে অসমে নিয়ে আসা হয়। তাঁকে আগামী কয়েকদিন ধরে জেরা করার পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যাবেন।’
অন্যদিকে, শারজিলের ভাই মুজ্জাম্মিল ট্যুইট করে অভিযোগ করেছেন, ‘আইনজীবী ও পরিবারকে না জানিয়েই আমার ভাই শারজিল ইমামকে গোপনে অসমে নিয়ে আসা হয়েছে। আমরা সবাই তাঁর নিরাপত্তা ও সুস্থতা নিয়ে চিন্তিত। তাঁর গোপন করার মতো কিছুই নেই। তিনি তদন্তে সহযোগিতা করছেন।’